নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিজনেস

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং

ব্যবসার বিকাশের জন্য অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে নেটওয়ার্ক মার্কেটিংনেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে একজন অন্যজনকে সাহায্য করে ব্যবসাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

Traditional business and franchise business থেকে দ্বিগুন গতিতে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ঘরে বসে করতে পারেন। যার কারণে আমি এটিকে ঘরোয়া ব্যবসা ও বলে থাকি।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বড় সুবিধা হলো অফিস মেন্টেন করতে হয় না এবং ৯ থেকে ৫ পর্যন্ত কাজের জন্য অফিসে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন পরে না।

আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর উপর যে কাজ করবেন সেই, কাজটি অফিসে করবেন না বাসায় করবেন সম্পূর্ণ আপনি নির্ধারন করবেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ম্যাক্সিমাম কাজগুলো সাধারণত পার্টটাইম কাজ হিসাবে করা হয়ে থাকে। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করতে পারলে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা যায়।

কেন আপনি Network Marketing Business করবেন বা করবেন না

SHOULD WE DO NETWORK MARKETING OR NOT?

​বর্তমানে Network Marketing বা MLM Businessএর কথা অনেকেই শুনেছেন। অন্ততঃ এই term গুলির সাথে অনেক মানুষ পরিচিত। অনেকে এটিকে Direct Selling Business ও বলেন।

এই ব্যবসায় যুক্ত মানুষের সংখ্যাও যেমন অনেক(কয়েক কোটি), তেমন businessটি কে ঠিক পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়।

যারা পছন্দ করেন না তাদের অধিকাংশই business টির সাথে সরাসরি যুক্ত নন।কিন্তু কিছু অভিজ্ঞতা বা শোনা কথা তাদেরকে বিমূখ করে দিয়েছে।

যারা ব্যবসাটি করেন তারা তাদের দিক থেকে সঠিক আবার যারা বিমূখ হয়েছেন তারাও হয়ত তাদের দিক থেকে ভুল নন !

আমি এই পছন্দ বা অপছন্দের মূল কারণগুলি এই post এর মাধ্যমে খুঁজে বার করার চেষ্টা করেছি। আমি পক্ষে বা বিপক্ষে সবাইকে বলব এই post টি পুরোটা পড়ে দেখুন তারপর আপনি সিদ্ধান্তে আসুন কোনটি সঠিক আর কোনটি বেঠিক।

অনেকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পছন্দ করেন না তার কারণ মূলতঃ তিনটি:

১) Business এর ধরণটি একদম নতুন; শুরুতে যেকোনো জিনিসই মানুষ মেনে নিতে সময় নেন, এটা মানুষের স্বভাবিক প্রবৃত্তি।এমন ঘটনা eCommerce Business এর ক্ষেত্রেও হয়েছিল।মানুষ শুরুতে বিশ্বাস করতে চাননি যে বাড়িতে বসে অনলাইনএ জিনিসপত্র কেনাকাটি করা যায়, কিন্তু আজ তো এটি রীতিমতো রোজকার অভ্যাসে এ পরিণত হয়ে গেছে।

Amazon এর স্রষ্টা Jeff Bezos সেদিন যদি মানুষের বিশ্বাস এর সাথে চলতেন তাহলে আজ হয়ত তিনি আর পৃথিবীর সবচাইতে ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠতেন না,

২) অনেক অসাধু ব্যবসায়ী শুরুর সময়ের মানুষের সঠিক জ্ঞানের অভাবের সুযোগ নিয়ে অনেকরকম লোভনীয় স্কিম চালু করে মানুষকে ঠকাতে উদ্যত হয়েছেন বা এখনও আছেন ;অনেক মানুষ ঠকেও গেছেন আবার অনেকে এখনও ঠকছেন, আমি অন্য একটি post এ লিখেছি কিভাবে আপনি এই ঠগদের চিনে নেবেন এবং avoid করবেন,

৩) কিছু মানুষ এই Business এ হয়ত সফল হননি, তারা চান না অন্যরাও সফল হন। এরকম মানুষের সংখ্যা খুব বেশী না হলেও তারাও কিন্তু অনেক সময় negative কথাবার্তা বলেন Business সম্বন্ধে, যার নেতিবাচক প্রভাব অন্য মানুষের মধ্যে পরে।

আপনি যদি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস সন্বন্ধে প্রকৃত তথ্য জানতে আগ্রহী থাকেন তবে আমি নিচের যে ৫ টি বিষয় উল্লেখ করছি তা একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং ভাবুন:

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং একটি business channel মাত্র, যার অর্থ হল এটি বিসনেস পরিচালনার একটি মডেল।

আমরা যে business model দীর্ঘদিন ধরে দেখে অভ্যস্ত তা হলো conventional model অর্থাৎ যেখানে products manufacturer থেকে super stockist, stockist, wholesaler, distributor এবং retailer এর হাত হয়ে আমাদের কাছে মানে customer এর কাছে এসে পৌঁছায়;


এছাড়াও আরও বিভিন্ন মডেল আছে যেরকম দ্বিতীয় মডেল হল Departmental Stores - যেমন আমরা দেখি Big Bazaar, Pantaloons, Reliance Stores ইত্যাদি যেখানে manufacturer এর থেকে products সরাসরি storesএ চলে আসে, তৃতীয় মডেল হল eCommerce যেমন Amazon, Flipkart , Snapdeal ইত্যাদি।

​এরকমই আর একটি মডেল হল Network Marketing বা MLM বা Direct Selling ,যেখানে consumers ই consumers দের কাছে products পৌঁছে দেন।

২) নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সরকার দ্বারা স্বীকৃত একটি বৈধ ব্যবসা। ভারতে 2016 সালে কেন্দ্রীয় সরকার আইন করে নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন নেটওয়ার্ক ব্যবসা কি এবং কোন কোন কোম্পানি এই ব্যবসা করতে পারবে, আপনি যদি এমন কোন কোম্পানিকে বেছে নেন যে সরকার দ্বারা স্বীকৃত তবে আপনাকে আর ব্যবসার বৈধতা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।

৩) এই ব্যবসা শুরু করতে কোন পুঁজি লাগে না, অফিস লাগে না,কর্মচারী রাখতে হয় না, মাসিক খরচ প্রায় নেই বললেই হয়,এবং আপনার ব্যবসা শুরু করার প্রথম দিন থেকেই আপনি চাইলে আয় শুরু করতে পারেন। যারা নেটওয়ার্ক বিসনেস করেন তারা দাবী করেন এরূপ আর একটিও ব্যবসা নেই যেখানে এতগুলো সুবিধা উপস্থিত আছে।

৪) এই ব্যবসার মধ্যে দিয়ে আপনার Personal Development অবশ্যম্ভাবী।

Communication Skill, Leadership Capacity Building ,Team Management

ইত্যাদি নানা বিষয়ের উপর ট্রেনিংএর ব্যবস্থা কোম্পানি গুলো এবং তাদের senior personরা করে থাকেন যা কিনা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই ফ্রি থাকে, ফলে আপনি এক আধুনিক মানের ট্রেনিং পান যা priceless বলা যায়।

৫) পৃথিবীর তাবড় তাবড় বিখ্যাত ব্যক্তিরা এই বিসনেস কে শুধু যে সমর্থন করেছেন তাই নয়, বরং খুব বলিষ্ঠ ভাবে সবাইকে পরামর্শ দিয়েছেন বিসনেস টি করার জন্যে।

Bill Gates, Warren Buffet, Tony Robbins, Jim Rohn, Brian Tracy র মতো ব্যক্তিত্বরা বলেছেন এই বিসনেস মডেল অত্যন্ত ভাল এবং সময়োপযোগী বিশ্ববিখ্যাত Financial Education গুরু এবং Rich Dad Poor Dad বইয়ের লেখক Robert T Kiyosaki একটি আস্ত বই লিখে ফেলেছেন "The Business of the 21st Century" নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস এর উপরে।

এনারা কেউই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মানুষ নন, কিন্তু এই বিসনেস এর গুরুত্ব উপলব্ধি করে এর পক্ষে তাদের সুচিন্তিত মত দিয়ে গেছেন।

তাই আমার পরামর্শ আপনি অন্য কারোর কথায় প্রভাবিত না হয়ে ( এমন কি এই পোস্ট এরও নয় ) উপরের সব কটি কারণ ( পক্ষে এবং বিপক্ষে ) কে যুক্তি দিয়ে,আপনার অভিজ্ঞতা দিয়ে বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিন। 

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং নিয়ে নিচে, বিস্তারিত আলোচনা করবোঃ

  1. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি?
  2. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কেন করব?
  3. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিজনেস এর কতটুকু লাভ হয়?

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি?

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং

বর্তমানে ডিজিটাল ভাবে ব্যবসা করার জন্য সর্বপ্রথম নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়টি মাথায় আসে। যার কারণে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং একটি প্রচলন শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (mlm) পিরামিড সেলিং রেফারাল মারকেটিং বলা হয়।

এই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার মূল উদ্দেশ্য থাকে, ব্যবসাকে বা ব্যবসার প্রোডাক্টগুলোকে অল্প সময়ে খুব দ্রুত প্রচলন বা বিক্রি করা। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি বিষয়টি ভালোভাবে বোঝানোর জন্য নিচে লক্ষ্য করুনঃঃ

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং একটি ব্যবসার প্রক্রিয়া, যেটা নির্ভর করে কিছু নেটওয়ার্ক মার্কেটিং স্বাধীন ব্যক্তির মাধ্যমে। যারা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর কাজ স্বাধীনভাবে করে থাকে।

অনেকে তাদের কোম্পানিগুলোর প্রোডাক্ট নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে সংযুক্ত করে, ওই কোম্পানিগুলোতে শ্রমিক নিয়োগ এর মাধ্যমে কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস মার্কেটিং করে বিক্রি করে থাকে।

নিয়োগ করা প্রত্যেক শ্রমিক যারা তাদের কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করবে এবং অন্য কোন ব্যক্তিকে business model যোগ করার মাধ্যমে কোম্পানি থেকে শ্রমিকদের প্রাপ্য কমিশন দেওয়া হয়।

সাধারণত এটাই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং।নেটওয়ার্ক মার্কেটিং লাভ এবং কাজের ধরন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি? নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে?

এটি এমন একটি পদ্ধতি যে, পদ্ধতিতে একটি পণ্য মার্কেট ব্যতীত যে কোন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করা যায়। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কাজ করার সময় অথবা পণ্য বিক্রি করার সময় একজন ব্যক্তি অন্য একজন ব্যক্তির সাথে সংযুক্ত হয়ে থাকে।

কখনো যদি কেউ ভাবে যে একা একা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর কাজ করবে তাহলে কখনো সফল হতে পারবে না।

তাই আপনাকে টিম গঠন করে, সঠিকভাবে কাজ করলে পণ্য বিক্রির ফলে সফলতা পেতে পারেন।

এটি একটি পিরামিড মত কাজ করে, সেই জন্য নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কে অনেকে পিরামিড মার্কেটিং বলে।

এখানে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে একটি কোম্পানির পণ্য বিভিন্ন লোকজন বিক্রি করে থাকে। মনে করুন, আপনি একটি পণ্য বিক্রি করলেন তখন সেই পণ্যটি কমিশন আপনিসহ আপনার উপরের সকলেই কমিশন পাবে।

আপনি যদি এই ব্যবসার কোন ব্যক্তিকে সংযুক্ত করেন, সেই ব্যক্তি পণ্য বিক্রির ফলে আপনিও কিছু কমিশন পাবেন।

এর জন্য নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ব্যবসা লাভ বেশি হয়। বেশি লাভ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রচুর লোকজন কোম্পানিতে সংযুক্ত করতে হবে। যত লোক, তত বিক্রি, এবং বেশি কমিশন পাবেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং অন্যতম একটি সুবিধা হলো আপনার কোম্পানির সাথে সংযুক্ত একজন গ্রাহক, পরবর্তীতে আপনার বিজনেস পার্টনার হয়ে দাঁড়াতে পারে।

আপনি যদি যে কোন একটি পণ্য খুব দ্রুত সময়ে প্রচার বা মার্কেটিং করতে পারলে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে লাভজনক হবেন।

তাহলে আশাকরি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে বুঝতে পেরেছেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কেন করা হয় বা কেন করব?

আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী হন বা ব্যবসা করতে চান তাহলে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ব্যাপারে সঠিকভাবে জ্ঞানলাভ করে, সঠিক পদ্ধতিতে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার ব্যবসাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।

আবার আপনি যদি ভাবেন, নিজের ব্যবসা করবেন না কিন্তু নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন করবেন তাহল ,নেটওয়ার্ক মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করলে কি কি লাভ হবে?

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

চাইলে পার্টটাইম এবং ফুলটা হিসেবে মার্কেটিং করতে পারবেন।

অনেকের প্রশ্ন হয়ে থাকে, নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করে কত টাকা আয় করা যায়? আপনি কতো টাকা উপার্জন করবেন তার কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং লাভ বা সুবিধাগুলো হলোঃ

  • এই ব্যবসার মাধ্যমে, অর্থ উপার্জন করা যায় এবং ব্যবসা পরিচালনার জন্য ঘরে বসে কাজ করতে পারবেন।
  • এখানে পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম কাজ করতে পারবেন।
  • আপনার নিচে কোন ব্যাক্তি হতে, কেউ পণ্য ক্রয় করলে সেই পন্যের উপর কমিশন পাবেন।
  • ব্যবসার জন্য আপনি টিম গঠন করতে পারবেন।
  • আপনি যদি পরের অধীনে থাকেন, তাহলে ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে।
  • পণ্য বিক্রি এবং মার্কেটিং এর উপর অভিজ্ঞতা বাড়বে।
  • চাকরির পাশাপাশি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করতে পারবেন।
  • নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ব্যবসার মাধ্যমে আপনি নিজেই নিজের মালিক হয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
  • নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য কোন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয় না, যে কেউ চাইলে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করতে পারবে।
  • আপনি যদি পণ্য বিক্রি করতে পারবেন ভেবে থাকেন এবং লোকজনকে এ ব্যবসায় সংযুক্ত করতে পারবেন, তাহলে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।


কিভাবে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করবেন?

প্রত্যেক দেশেই কিছু কোম্পানি আছে, যারা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করে থাকে। প্রথমে আপনাকে কিছু কোম্পানি খুঁজে বের করতে হবে। যারা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকে।

কোম্পানিগুলো খুঁজে বের করার জন্য গুগলে সার্চ করে জেনে নিতে পারবেন।

সর্বপ্রথম নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য সোশ্যাল মার্কেটিং করতে হবে।

নতুন অবস্থায় সোশ্যাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে এবং লোকজন সংযুক্ত করতে একটু কষ্ট হবে।

যখন আপনি একটু পুরনো হবেন, নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সঠিকভাবে করতে পারবেন। তখন আপনার নিচে অনেক লোকজন কাজ করবে, এবং তখন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করতে অনেক সহজ হয়ে যাবে।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য ভালো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সংযুক্ত হওয়ার পরে কোম্পানি থেকে প্রোডাক্ট বাছাই করে, প্রডাক্ট মার্কেটিং করতে হবে।

এমনভাবে মার্কেটিং করতে হবে যেন খুব দ্রুত লোকজন প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে জানতে পারে। প্রোডাক্ট মার্কেটিং করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে মার্কেটিং করতে পারেন।

আপনি চাইলে ইউটিউব একটি চ্যানেল খুলে সেখানে প্রডাক্টিভ উপর ভিডিও তৈরি করে, মার্কেটিং করতে পারেন।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং

ভালো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানী কিভাবে বাছাই করবেন?

  • ভালো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি খুঁজে বের করার গুরুত্ব অপরিসীম।
  • নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য প্রথমে খুঁজে বের করতে হবে ভালো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি
  • কিছু কিছু নেটওয়ার্ক কোম্পানি আছে যারা আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে কোম্পানি অর্থ উপার্জন করে নিবে, কিন্তু আপনাকে আপনার প্রাপ্ত কমিশন দিবে না।

মানে, আপনার সাথে ফ্রট করে থাকবে। তার জন্য আপনাকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার জন্য ভালো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি খুঁজে বের করতে হবে।

ভালো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি বাছাই করার জন্য কিছু টিপস দিবঃ

  • কোম্পানির ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে বিস্তারিত জানতে হবে। অথবা যথাসম্ভব কোম্পানির হেড অফিস যাচাই করতে হবে।
  • প্রডাক্ট বাছাই করার সময় খেয়াল রাখতে হবে, প্রোডাক্টটি লোকজন পছন্দ করবে কিনা।
  • প্রডাক্ট বা সার্ভিস ইউনিক কিনা সেগুলো যাচাই করতে হবে।
  • নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানির প্রতি সংযুক্ত হওয়ার আগে যাচাই করতে হবে কোম্পানিটি কতদিন ধরে মার্কেটে আছে।
  • কোম্পানির লাইসেন্স আছে, অর্জিত কমিশন পাওয়ার কতটা সম্ভব সেটা যাচাই করা।
  • আপনি কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর প্রতি কতটা জানেন বা প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করলে লাভজনক হবেন সেটা যাচাই করে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানিতে কাজ করতে পারবেন।

​Advantages and Disadvantages of Doing Network Marketing Business Online

একটা সময় ছিল যখন মানুষ Network Marketing Business শুধুমাত্র offline mode এই করত, অর্থাৎ নিজের চেনাজানা পরিমণ্ডলের মধ্যেই সে products sell করত এবং Business opportunity share করত।

গত ১০০ বছর ধরে Network Business এভাবেই হয়ে এসেছে।

কিন্তু internet এর প্রসার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ধারণা বদলাতে শুরু করে।গত কয়েক বছরে বিদেশে internet ব্যবহার করে MLM Business করা এতটাই popular হয়ে গেছে যে Network Business এ সফল মানুষের সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে।


একাধিক 7 figures earners রয়েছেন যারা Network Business টা করেন মূলতঃ online mode ব্যবহার করেই।

আমাদের মতো দেশগুলিতেও আস্তে আস্তে online networking এর প্রবণতা বাড়ছে।

Online Network Marketing Business করা তুলনামূলক সহজ এবং তা অনেক দ্রুতও করা যায়।


এখানে মনে রাখা প্রয়োজন অনলাইন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস কিন্তু আলাদা কোনো business নয়, আপনি যে কোম্পানির সাথে যুক্ত আছেন যেটা এতদিন অফলাইনে এ করে আসছেন সেই বিসনেসটাই এখন অনলাইন এ করবেন।


অনলাইন এ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস করার advantages এবং disadvantages এর কথা আজ আমি এখানে বলব।


সুবিধা ( Advantages ) :


১) পৃথিবীর প্রায় ৫০% মানুষ আজ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। ফলে prospects বা customer দের কাছে পোঁছানো এখন অনেক সোজা যে কোনো মানুষের পক্ষে


২) আপনি এক জায়গায় বসে দেশের এমন কি পৃথিবীর নানা জায়গায় আপনার Business বাড়িয়ে নিতে পারবেন


৩) আপনার চেনাশোনা মানুষের একটা সীমাবদ্ধতা আছে, কিন্তু online এ আপনি পৌঁছে যেতে পারেন এমন মানুষের সংখ্যা অগণিত, ফলে আপনার সম্ভাব্য customer বা prospects offline এর থেকে কয়েক লক্ষগুণ বেশি এখানে


৪) যেহেতু আপনাকে movement কম করতে হচ্ছে সেহেতু আপনার initial খরচও কম

৫) Network Marketing Business এর এক মস্ত বড় অসুবিধা হল team members দের বসে যাওয়া, একথা সকলেই মানবেন। কিন্তু online এ যখন আপনি meeting ইত্যাদি করা শুরু করবেন, আপনার সেই members দের থেকে যাবার অর্থাৎ retention এর সম্ভাবনা বহুগুন বেড়ে যাবে


৬) আপনার চেনা পরিচিত জনেরা আপনার অতীত জানে, আপনাকে সবসময় তারা as a Business Owner হিসাবে দেখে না বা গুরুত্ব দেয় না ( অনেকেই এই সমস্যায় ভোগেন), online এ কিন্তু যাদের আপনি Business proposal দিচ্ছেন তারা আপনার অপরিচিত, আপনার অতীত তাদের জানা নেই,ফলে আপনি অনেক বেশি সমীহ আদায় করতে পারবেন, যা কিনা আপনার Business এ অনেক সাহায্য করবে

অসুবিধা ( Disadvantages)


১) Online mode এ relationship build up, offline এর তুলনায় একটু কমই হয়,ফলে যত দ্রুত আপনি offline এ একজনের মনের মধ্যে ঢুকে যেতে পারেন অনলাইন এ ততটা তাড়াতাড়ি হয় না


২) আপনার team এর সবাই online এ অতটা অভ্যস্ত নাও হতে পারেন


এই দুটি অসুবিধা কে সহজেই জয় করে নেওয়া যায়, কিভাবে তা আপনি করতে পারবেন আমি post গুলিতে লিখব। তার আগে আমাকে অবশ্যই লিখে জানান এই post সম্বন্ধে আপনার মন্তব্য (comments).

6/12/2019

7 MINDSET YOU SHOULD HAVE TO BE SUCCESSFUL IN INTERNET MARKETING

আমাদের সাফল্য এবং ব্যর্থতার জন্য প্রাথমিকভাবে যার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি থাকে তা হল আমাদের Mindset.

শুধু পেশাগতভাবে নয়, পড়াশোনা খেলাধূলা শিল্প সবক্ষেত্রেই একজনের সাফল্যের প্রাথমিক শর্তই হচ্ছে তার উপযুক্ত mindset.

একজন লেখক বড় লেখক হয়ে ওঠেন তখনই, যখন লেখার শুরুতেই তিনি লেখক হিসেবে মানসিক প্রস্তুতিটা সেরে ফেলেন। একজন ব্যক্তি নিজের যোগ্যতায় ধনী হয়ে ওঠেন কারণ তিনি তার মানসিক গঠনটা সেভাবেই বানিয়ে ফেলেছেন।

আপনার নিজের জীবনে যে যে কাজ আপনি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করতে পেরেছেন, ভেবে দেখুন তার সব কটার শুরুতেই আপনার মানসিক প্রস্তুতি সঠিক ছিল।

তারপরে আপনার পরিশ্রম আর নিষ্ঠা আপনাকে আপনার অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছে দিয়েছে।

শুধু সাফল্যই নয়, আপনার সাফল্যে আপনি কতটা সুখী হবেন তাও বহুলাংশে নির্ভর করে আপনি সেই সাফল্যের সাথে নিজের মানসিক গঠনকে কতটা মেলাতে পেরেছেন তার উপরে।

Internet Jobs and Mindset

ইন্টারনেটের মাধ্যমে যে কোনো কাজই আপনি করুন না কেন আপনার মনে কতগুলি বিষয় প্রথমেই প্রবেশ করিয়ে নিতে হবে। প্রবেশ করিয়ে নেওয়ার পর নিজেকে বিচার করে নিতে হবে আপনি এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে পেশা দুটোই যেন দুজনের জন্য উপযুক্ত হয়। তারপরে অগ্রসর হওয়া উচিত হবে।


একদম প্রথমে যে জিনিসটি আপনার বোঝা দরকার সেটি হল ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি যেই কাজই করুন সেটি

আপনার পেশা, চাকুরী নয়

যে কোন পেশাই এক ধরনের ব্যবসা আর একটি ব্যবসা পরিচালনার প্রাথমিক শর্তই হলো নিজের কাজকে ভালোবাসা।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করার নানা পথ আছে, তার মধ্যে থেকে যেকোনো একটি আপনাকে বেছে নিতে হবে আর বেছে নেওয়ার পর সেই পেশাটির প্রতি আপনার আনুগত্য এবং ভালোবাসা বাড়িয়ে ফেলতে হবে ।

এটি আপনার পেশা আপনার ব্যবসা কাজেই এর সাফল্য ব্যর্থতা উভয়রই দায় আপনার।

সেই দায়িত্ববোধ নিয়ে কাজটা শুরু করুন প্রত্যেক কাজের কিছু নিজস্ব বৈশিষ্ট্য থাকে সেগুলির রপ্ত করুন।

সুখের খবর আপনাকে নতুন করে কিছু বানাতে বা তৈরী করতে হচ্ছে না, যারা সফল হয়েছেন তাদেরকে অনুসরণ করুন অর্থাৎ তাদের কাজকে অনুসরণ করুন।

দ্বিতীয় হল দায়িত্ববোধ

একজন ভাল ব্যবসায়ীর আরও কতগুলি গুণ থাকে। কর্তব্যনিষ্ঠা, সময়ানুবর্তিতা, সততা ইত্যাদি।

এগুলো সব কটি আপনাকেও মেনে চলতে হবে। আপনাকে দায়িত্ব নিতে হবে। আপনি যদি এমন প্রকৃতির মানুষ হন যাকে সামনে দাঁড়িয়ে কেউ বকাবকি না করলে কাজ করতে পারেন না তাহলে এই কাজ কিন্তু আপনার জন্য নয়।
যা কিছু তা আপনাকেই করতে হবে কেউ অনুপ্রাণিত করবে না বা কেউ বকাবকি করবে না।

তৃতীয় কম্পিউটারের সামনে বসার ধৈর্য্য

ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয়ের পেশা আপনি বেছে নিচ্ছেন, সে আপনার পূর্ণ সময়ের জন্যই হোক বা আংশিক সময়ের জন্যই হোক।

মনে রাখবেন ইন্টারনেট মানে তার সাথে কম্পিউটার যুক্ত। কাজেই সপ্তাহে কিছু সময় আপনাকে কম্পিউটারের সামনে বসতেই হবে । অনেকেই আছেন যারা কম্পিউটারের সামনে অনেক্ষণ বসে থাকতে পারেন না। আপনি যদি তাদের মধ্যে একজন হন তবে এই কাজ আপনার জন্য নয়।

সারাদিন আপনাকে কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে হবে না। যারা খুব বড় আকারের কাজ করেন এবং এটি তাদের পূর্ণ সময় পেশা তারাও কেউ দিনে 5/6 ঘন্টার বেশি কম্পিউটারের সামনে বসেন না।

আপনাকে হয়ত তার থেকে অনেক কম সময় বসতে হবে এবং সপ্তাহে রোজ না বসলেও চলবে কিন্তু কিছুটা সময় আপনাকে কম্পিউটারের সামনে বসতেই হবে ।না হলে এই ব্যবসায় সাফল্য আপনি পাবেন না।

চতুর্থ ( Marketing Aptitude)

একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় একটু ভাল করে বুঝে নেওয়া দরকার । ইন্টারনেটের মাধ্যমে যে ভাবেই আপনি আয় করতে চান না কেন আপনাকে কিন্তু আরও অনেকের সঙ্গে প্রতিযোগীতাায় নামতে হবে আর প্রতিযোগীতায় টিকে থাকার মূলমন্ত্র হচ্ছে কতটা ভালভাবে আপনি নিজেকে সামনে নিয়ে আসতে পারবেন অর্থাৎ আপনি বা আপনার প্রোডাক্ট আপনার ওয়েবসাইটকে কত ভালোভাবে আপনি মানুষজনের কাছে পৌঁছে দিতে পারছেন।


আপনার মধ্যে একটা marketing aptitude থাকতে হবে, অর্থাৎ নিজের মধ্যে নিজেকে তুলে ধরার একটা ইচ্ছা বা প্রবণতা না থাকলে আপনি সফল হবেন না ।

সে প্রবণতা যদি আপনার এই মুহূর্তে নাও থাকে তা শিখে দেওয়া যায়।

কিন্তু কিছু মানুষ আছে যাদের এই marketing বিষয়টিতেই বিড়াট বৈরাগ্য আছে, তা যদি থাকে তবে নিশ্চিত থাকুন এ ধরনের কাজ আপনার জন্য নয়।

আপনি নিজেকে, নিজের প্রডাক্টকে তুলে ধরার পদ্ধতি জানুন বা না জানুন ইচ্ছেটা অন্ততঃ থাকতে হবে।

পঞ্চম বিষয়টি হলো বিনিয়োগের মানসিকতা

খুব কম পুঁজিতে প্রায় বিনা পুঁজিতে এই ব্যবসা শুরু করা যায়। যেমন এটি বিড়াট সুবিধা আবার কম পুঁজির ব্যবসা এক বিড়াট অসুবিধাও বটে।

যেহেতু investment কম, risk কম ফলে সম্ভাবনা থেকে যায় ব্যবসার প্রতি মনোযোগ কমে যাবার।

তাই প্রথম থেকেই এই বিষয়টি আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে আপনার সময়ও কিন্তু আপনার বিনিয়োগ।
সময় বিনিয়োগ কে আমরা কেউ গুরুত্ব দিই না ,কিন্তু শুরুতেই আপনাকে ভেবে নিতে হবে যে পরিমাণ অর্থ এবং সময় আপনি ব্যয় করুন না দুটোই আপনার জন্য অমূল্য।

আবার কম হলেও সময় সময় আপনার অর্থ বিনিয়োগের প্রয়োজন পড়তে পারে।অনেক বড় আকারের বিনিয়োগ নয় কিন্তু বিনিয়োগ করার মতো মানসিক প্রস্তুতি রাখুন।

সঠিক পথে বিনিয়োগ করে দেখে নিন, বিনিয়োগের মাধ্যমে আয় কত বাড়ছে সেই হিসাবে পরবর্তীকালে বিনিয়োগ করবেন। আমি শুধু একথা বলতে চাইছি বিনিয়োগ প্রয়োজন হোক বা না হোক তা বেশি হোক বা কম হোক কিন্তু মানসিক প্রস্তুতি রাখুন।

আপনার কাজ শুরু করার পর বুঝতে পারবেন এ কথার গুরুত্ব কতটা।

ষষ্ঠ যে জিনিসটি বলব সেটি হল ধৈর্য্য রাখার মানসিকতা।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় অনেক বেশি সহজ কিন্তু তা কখনোই লটারি নয়। আপনি রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাবেন না। আপনাকে কিছু না কিছু কাজ করতেই হবে। বিনিয়োগ করতে পারলে কাজ একটু কমবে না করতে পারলে বেশি কাজ করতে হবে। কাজ কিন্তু করতেই হবে। কোন কাজটি করবেন আগে ভাল করে ভেবে নিন ।
রোজ রোজ কাজ পরিবর্তন করবেন না।

যেহেতু অনেক ধরনের কাজের সুযোগ আছে ইন্টারনেটে তাই এখান থেকে ওখানে shift করে চলে যাওয়ার প্রবণতাও থেকে যায়।

এটি কখনোই করবেন না একান্ত বাধ্য না হলে ।

সর্বশেষ আর সপ্তমে আমি বলব প্রতিদিন শেখার চেষ্টা করুন

যত শিখবেন জানবেন তত সফল হবেন। কম্পিউটার আর টেকনোলজি প্রতিদিন পরিবর্তিত হচ্ছে আজকে যা আধুনিক কাল তা obsolete হয়ে যাচ্ছে। আপনি যদি প্রতিদিন এই ইমপ্রুভমেন্ট এর সাথে নিজেকে শিক্ষিত না করে তোলেন তাহলে কিন্তু আপনি পিছিয়ে যাবেন।

সঠিক ব্যক্তির কাছ থেকে শিখবেন তাতে কিছু অর্থ যদি খরচও হয় অনেক পয়সা এবং সময় অপচয় থেকে বেঁচে যাবে।3 Lessons I Have learnt From Robert G Allen

Robert G Allen, New York Times এর অন্যতম Best Selling Author.


তার বিখ্যাত বইগুলোর মধ্যে অন্যতম হল One Minute Millionaire, Creating Wealth, Nothing Down, Multiple Steams of Income ইত্যাদি!


Robert Allen এর সম্বন্ধে বহু লেখা The Wall Street Journal, Money Magazine, Redbook, Readers Digest ইত্যাদিতে প্রকাশিত হয়েছে।


The 3 lessons I've learned from Robert G Allen

আজ আমি Robert এর তিনটি সূত্র আপনাদের সাথে share করব।


Robert এর training এর বৈশিষ্ট্যই হলো তিনি খুব সহজ টিপস এবং ট্রিকস এর কথা বলেন যেগুলো যে কোনও মানুষই তাদের জীবনে প্রয়োগ করতে পারেন এবং আমি আমার নিজের জীবনে প্রয়োগ করে অনেক লাভবান হয়েছি।


এরকমই কয়েকটা tips বা tricks আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাইছি ।


Number One Tips : The Millionaire Mindset


Millionaire Mindset সম্পর্কিত একাধিক বই মার্কেটে available আছে। খুব ভাল ভাল বই আছে যেগুলি আপনারা হয়তো অনেকে পড়েও থাকতে পারেন । কিন্তু Allen এর teachings অনেক বেশী practical এবং সহজ।


এখানে Robert ভারী সুন্দর একটা পদ্ধতি প্রয়োগের কথা বলেছেন


ধরুন আপনার লক্ষ্য হলো আগামী পাঁচ বছরে 10 লক্ষ টাকা উপার্জন করার। Robert বলেছেন 10 লক্ষ টাকার পিছনে একটা শূন্য বসিয়ে দিন । ফলে যেটা দাঁড়ালো সেটা হল আপনার subconscious mind ভাবতে শুরু করবে আপনার লক্ষ্য এক কোটি টাকা। অর্থাৎ আগামী পাঁচ বছরে আপনি এক কোটি টাকা উপার্জন করতে চাইছেন।

এর ফলে যেটা হবে সেটা হল আপনার action গুলো হবে এক কোটি টাকারই মত।

পাঁচ বছর শেষে আপনি এক কোটি টাকা ইনকাম করতে পারলেন না কিন্তু আপনার যে প্রাইমারি লক্ষ্য ছিল অর্থাৎ 10 লক্ষ টাকা উপার্জন করা সেটা কিন্তু অনেক সহজ এবং achievable হয়ে যাবে।


Number Two Tips: The Power of Networking.


তার দ্বিতীয় সূত্র যেটি আমাকে ভীষণ ভাবে প্রভাবিত করেছে সেটি হল The power of networking.

According to Allen

Money or Wealth is created when you have a strong network.

Robert এর মতে নেটওয়ার্ক হল এমন একটা শক্তি, এমন একটা support system যেখান থেকে আপনি আপনার idea, resource , contact ইত্যাদি explore করতে পারবেন।

যাদের নেটওয়ার্ক যত শক্তিশালী তাদের সাফল্যের সম্ভাবনা তত বেশি।


নেটওয়ার্ক বাড়ানোরও খুব সহজ টিপস উনি দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন প্রতিদিন একজনকে ফোন করুন । ফোন করে কুশল বিনিময় করে তার খোঁজ খবর নিন , আপনার অফিশিয়াল কথা বলতেও পারেন নাও পারেন কিন্তু ফোনটা অবশ্যই করুন ।

​এইভাবে যদি আপনি 30 দিন প্রতিদিন একজনকে ফোন করেন তাহলে 30 দিনে আপনার সাথে একটা telephonic conversation হল এমন মানুষের সংখ্যা 30 জন ।

একটা relation build হল বা renew হল।

এর ফলে যখন আপনি পরে কখনও তাকে কোন কাজের কথা বলবেন সেই ব্যক্তির থেকে response কিন্তু আপনি অনেক বেশি পাবেন ।


হতে পারে আপনি নতুন কিছু প্রজেক্ট নিয়েছেন সেটা আনেককে জানাতে চান, হতে পারে আপনার কাছে নতুন কোন অপারচুনিটি এসেছে সেটা আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চান বা হয়ত একান্তই কোন হেল্প বা সাজেশন আপনার প্রয়োজন।


এখন কিন্তু আর আপনাকে এর জন্য মানুষ খুঁজে বেড়াতে হবেনা।

আপনার কাছে already 30 জনের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক আছে। কল্পনা করুন এই কাজটি মানে প্রতিদিন একজনকে ফোন করা যদি আপনি 90 দিন যাবৎ করে যান তবে আপনার নেটওয়ার্ক strength দাড়াবে 90। তার মানে আপনি এখন আরো বেশি শক্তিশালী।


Number Three Tips: law of Persuasion.


​রবার্ট এর তৃতীয় সূত্র টি হল law of persuasion.


সমস্ত মানুষকেই কিন্তু একটা levelএ গিয়ে persuasion করতেই হয়।

​যতক্ষণ না আপনি persuasion করছেন ততক্ষন কিন্তু আপনার বিপরীতে দাঁড়ানো মানুষটি আপনার প্রয়োজনের কথা বুঝবেন না। খুব সহজ করে তিনি বলেছেন persuasion এর জন্য কোন special skill এর দরকার নেই।. Simply আপনার প্রয়োজনের কথা বা আপনার opportunity র কথা বা যা কিছু বলার প্রয়োজন আছে সেটা আপনি বলে ফেলুন।


মানুষ কিন্তু ইন জেনারেল অন্য মানুষের কাজে আসার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকে। এমনও হতে পারে আপনাকেও তার প্রয়োজন পড়তে পারে অর্থাৎ এক্ষেত্রে মিউচুয়ালি ও বেনিফিটেড হতে পারেন।


আপনি না বললে তারা সে বিষয়ে তাই জানবে না ।


এই তিনটি formula আপনি life এ প্রয়োগ করে দেখুন, আপনিও খুব দ্রূত সফল হয়ে উঠবেনই!


MLM BusinessSHOULD WE DO NETWORK MARKETING OR NOT?

​বর্তমানে

Network Marketing

বা

এর কথা অনেকেই শুনেছেন।

অন্ততঃ এই term গুলির সাথে অনেক মানুষ পরিচিত। অনেকে

3

Direct Selling Business

ও বলেন।

এই ব্যবসায় যুক্ত মানুষের সংখ্যাও যেমন অনেক(কয়েক কোটি), তেমন businessটি কে ঠিক পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়।

যারা পছন্দ করেন না তাদের অধিকাংশই business টির সাথে সরাসরি যুক্ত নন।কিন্তু কিছু অভিজ্ঞতা বা শোনা কথা তাদেরকে বিমূখ করে দিয়েছে।

যারা ব্যবসাটি করেন তারা তাদের দিক থেকে সঠিক আবার যারা বিমূখ হয়েছেন তারাও হয়ত তাদের দিক থেকে ভুল নন !

আমি এই পছন্দ বা অপছন্দের মূল কারণগুলি এই post এর মাধ্যমে খুঁজে বার করার চেষ্টা করেছি। আমি পক্ষে বা বিপক্ষে সবাইকে বলব এই post টি পুরোটা পড়ে দেখুন তারপর আপনি সিদ্ধান্তে আসুন কোনটি সঠিক আর কোনটি বেঠিক।

অনেকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পছন্দ করেন না তার কারণ মূলতঃ তিনটি:

১) Business এর ধরণটি একদম নতুন; শুরুতে যেকোনো জিনিসই মানুষ মেনে নিতে সময় নেন, এটা মানুষের স্বভাবিক প্রবৃত্তি।এমন ঘটনা eCommerce Business এর ক্ষেত্রেও হয়েছিল।মানুষ শুরুতে বিশ্বাস করতে চাননি যে বাড়িতে বসে অনলাইনএ জিনিসপত্র কেনাকাটি করা যায়, কিন্তু আজ তো এটি রীতিমতো রোজকার অভ্যাসে এ পরিণত হয়ে গেছে।

Amazon এর স্রষ্টা Jeff Bezos সেদিন যদি মানুষের বিশ্বাস এর সাথে চলতেন তাহলে আজ হয়ত তিনি আর পৃথিবীর সবচাইতে ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠতেন না,

২) অনেক অসাধু ব্যবসায়ী শুরুর সময়ের মানুষের সঠিক জ্ঞানের অভাবের সুযোগ নিয়ে অনেকরকম লোভনীয় স্কিম চালু করে মানুষকে ঠকাতে উদ্যত হয়েছেন বা এখনও আছেন ;অনেক মানুষ ঠকেও গেছেন আবার অনেকে এখনও ঠকছেন, আমি অন্য একটি post এ লিখেছি কিভাবে আপনি এই ঠগদের চিনে নেবেন এবং avoid করবেন,

৩) কিছু মানুষ এই Business এ হয়ত সফল হননি, তারা চান না অন্যরাও সফল হন। এরকম মানুষের সংখ্যা খুব বেশী না হলেও তারাও কিন্তু অনেক সময় negative কথাবার্তা বলেন Business সম্বন্ধে, যার নেতিবাচক প্রভাব অন্য মানুষের মধ্যে পরে।


আপনি যদি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস সন্বন্ধে প্রকৃত তথ্য জানতে আগ্রহী থাকেন তবে আমি নিচের যে ৫ টি বিষয় উল্লেখ করছি তা একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং ভাবুন:


১) নেটওয়ার্ক মার্কেটিং একটি business channel মাত্র, যার অর্থ হল এটি বিসনেস পরিচালনার একটি মডেল।

আমরা যে business model দীর্ঘদিন ধরে দেখে অভ্যস্ত তা হলো conventional model অর্থাৎ যেখানে products manufacturer থেকে super stockist, stockist, wholesaler, distributor এবং retailer এর হাত হয়ে আমাদের কাছে মানে customer এর কাছে এসে পৌঁছায়;

এছাড়াও আরও বিভিন্ন মডেল আছে যেরকম দ্বিতীয় মডেল হল Departmental Stores - যেমন আমরা দেখি Big Bazaar, Pantaloons, Reliance Stores ইত্যাদি যেখানে manufacturer এর থেকে products সরাসরি storesএ চলে আসে, তৃতীয় মডেল হল eCommerce যেমন Amazon, Flipkart , Snapdeal ইত্যাদি।

​এরকমই আর একটি মডেল হল Network Marketing বা MLM বা Direct Selling

,যেখানে consumers ই consumers দের কাছে products পৌঁছে দেন।

২) নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সরকার দ্বারা স্বীকৃত একটি বৈধ ব্যবসা। ভারতে 2016 সালে কেন্দ্রীয় সরকার আইন করে নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন নেটওয়ার্ক ব্যবসা কি এবং কোন কোন কোম্পানি এই ব্যবসা করতে পারবে, আপনি যদি এমন কোন কোম্পানিকে বেছে নেন যে সরকার দ্বারা স্বীকৃত তবে আপনাকে আর ব্যবসার বৈধতা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।

৩) এই ব্যবসা শুরু করতে কোন পুঁজি লাগে না, অফিস লাগে না,কর্মচারী রাখতে হয় না, মাসিক খরচ প্রায় নেই বললেই হয়,এবং আপনার ব্যবসা শুরু করার প্রথম দিন থেকেই আপনি চাইলে আয় শুরু করতে পারেন। যারা নেটওয়ার্ক বিসনেস করেন তারা দাবী করেন এরূপ আর একটিও ব্যবসা নেই যেখানে এতগুলো সুবিধা উপস্থিত আছে।

৪) এই ব্যবসার মধ্যে দিয়ে আপনার P

ersonal Development

অবশ্যম্ভাবী।

Communication Skill, Leadership Capacity Building ,Team Management

ইত্যাদি নানা বিষয়ের উপর ট্রেনিংএর ব্যবস্থা কোম্পানি গুলো এবং তাদের senior personরা করে থাকেন যা কিনা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই ফ্রি থাকে, ফলে আপনি এক আধুনিক মানের ট্রেনিং পান যা priceless বলা যায়।

৫) পৃথিবীর তাবড় তাবড় বিখ্যাত ব্যক্তিরা এই বিসনেস কে শুধু যে সমর্থন করেছেন তাই নয়, বরং খুব বলিষ্ঠ ভাবে সবাইকে পরামর্শ দিয়েছেন বিসনেস টি করার জন্যে।

Bill Gates, Warren Buffet, Tony Robbins, Jim Rohn, Brian Tracy

র মতো ব্যক্তিত্বরা বলেছেন এই বিসনেস মডেল অত্যন্ত ভাল এবং সময়োপযোগী।

বিশ্ববিখ্যাত Financial Education গুরু এবং

Rich Dad Poor Dad

বইয়ের লেখক

Robert T Kiyosaki

একটি আস্ত বই লিখে ফেলেছেন

"The Business of the 21st Century"

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস এর উপরে।

এনারা কেউই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মানুষ নন, কিন্তু এই বিসনেস এর গুরুত্ব উপলব্ধি করে এর পক্ষে তাদের সুচিন্তিত মত দিয়ে গেছেন।

তাই আমার পরামর্শ আপনি অন্য কারোর কথায় প্রভাবিত না হয়ে ( এমন কি এই পোস্ট এরও নয় ) উপরের সব কটি কারণ ( পক্ষে এবং বিপক্ষে ) কে যুক্তি দিয়ে,আপনার অভিজ্ঞতা দিয়ে বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিন।


আপনার মধ্যে গড়ে তুলতে হবে যাতে কিনা আপনি সব দিক দিয়ে সবসময় মানসিকভাবে এই business এর জন্য প্রস্তুত থাকেন:MLM Business এর সাফল্য বা ব্যর্থতা আপনার চিন্তা ভাবনার সাথে সরাসরি ভাবে যুক্ত।

আপনার ভিতরের মানুষটাকে যতক্ষন না আপনি Network Marketing Business (or MLM) এর উপযুক্ত করে তুলতে পারছেন ততক্ষন আপনার successও কিন্তু অনেকটা ধীরেই হবে।

তাই আপনাকে বুঝতে হবে কি কি

psychological triggers

1) Psychological Trigger One -

Entrepreneur Mindset -

দুর্ভাগ্যের হলেও একথাটা সত্যি যে আমরা শতকরা নব্বই ভাগ মানুষ employee mindset নিয়ে বেড়ে উঠি।

ছেলেবেলা থেকে চাকরী করার কথা এতবার শুনি যে কোথাও একটা চাকরিজীবীর মানসিকতা গড়ে যায়। কিন্তু Network Marketing একটি business,চাকরি নয়।

তাছাড়া এখানে আপনাকে উৎসাহ দেওয়ার লোক থাকলেও বকা দেবার লোক বিশেষ নেই, আপনি দিনের পর দিন কাজ না করলেও কেউ আপনাকে হয়তো কিছুই বলবে না।

যখন আপনি আপনার নিজের mindset কে

entrepreneur mindset

নিয়ে যেতে পারবেন তখন দেখবেন আপনি নিজেই নিজের রোজনামচা ঠিক করে ফেলছেন, কারোর উপর আপনাকে নির্ভর করে থাকতে হচ্ছে না।এটি সর্বাগ্রে দরকার।

2) Psychological Trigger Two-

Strengthen Your Belief System -

আপনার ব্যবসা নির্ভর করবে আপনার belief system এর উপর।

শুধু নেটওয়ার্ক ব্যবসা কেন জীবনে যা কিছু কেউ পায়, তা পায় তার belief system বা বিশ্বাস এর উপর নির্ভর করে । যে ছেলেটি বিশ্বাস করে ডাক্তার হতে পারবে, সেই হতে পারে অন্যরা পারে না, যে মানুষটি বিশ্বাস করে সে কোটিপতি হতে পারবে সেই কোটিপতি হয় অন্য কেউ পারে না।



এখানে আপনাকে দুটো জিনিসের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে

১) নিজের উপর
২) বিসনেস সিস্টেম এর উপর


নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর প্রতি আপনার বিশ্বাস বা আস্থা যদি ১ শতাংশও কম থাকে এই ব্যবসায় কিন্তু আপনি চূড়ান্ত সাফল্য পাবেন না।


3) Psychological Trigger Three -


Helping Attitude -

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পৃথিবীর একমাত্র ব্যবসা যেখানে helping attitude বা সাহায্য করার মানসিকতা ছাড়া সফল হওয়া যায় না।

আপনি যদি অন্যকে সাহায্য করার মানসিকতা না রাখেন তাহলে এই business এ সফল হওয়া কঠিন।

অনেক mlm leadersরা পরবর্তী কালে হারিয়ে গেছেন,এই একটিমাত্র কারণেই। অন্যকে সাহায্য করার মানসিকতা থেকে তারা সরে এসেছিলেন। অন্যকে Help করার মানসিক গঠন কিন্তু আপনাকে প্রথম থেকেই রপ্ত করে ফেলতে হবে।

4) Psychological Trigger Four -


Realistic Dream - বাস্তব সম্মত স্বপ্ন আপনাকে দেখতেই হবে। যারা স্বপ্ন দেখতে জানেন না, তারা সফলও হন না। Network Marketers রা সাধারণতঃ খুব সাধারণ ঘর থেকেই উঠে আসেন, ফলে অনেকেই স্বপ্ন দেখার সাহস দেখতে পারেন না, কিন্তু যাদের মানসিকতায় সেই স্বপ্ন দেখার প্রবণতা রয়েছে তারা দেখবেই, আর যারা স্বপ্ন দেখবে তারাই তা অর্জন করবে, যারা দেখবে না তারা কখনোই তা অর্জন করবে না।

​সেই প্রাচীন প্রবাদ টা এখানে খুব উপযোগী- ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লক্ষ টাকার স্বপ্ন দেখা; Network Marketer রা কিন্তু তাই দেখেন।


5) Psychological Trigger Five-

Unnecessary Ego to be Avoided -

আপনি যদি egoist হন, নিজেকে অন্যের কাছে মেলে ধরতে কুন্ঠা বোধ করেন, তবে কিন্তু এই ব্যবসায় আপনি একটু পিছিয়ে পড়বেন।

Ego খারাপ জিনিস নয়, ego থাকা ভাল, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে সেটাকে পরিত্যাগ করার মানসিকতা আপনাকে রাখতেই হবে।

আমি যদি ভাবি, আমি writer ,বই লিখি, প্রচুর শিক্ষাগত যোগ্যতা আমার, আমি কেন অন্য মানুষের কাছে গিয়ে business opportunity বা products নিয়ে approach করবো, তাহলে কিন্তু আমার এই business হবে না।

এই approach করাটাই এই business এর অঙ্গ, ওটাই আমাকে করতে হবে।এই চরম সত্য তা প্রথমেই বুঝে নেওয়া দরকার।আর এটা বুঝলেই আমি এই business করতে পারব।

আপনি নিজেকে যাচাই করে দেখুন, উপরের ৫ টা

psychological triggers

এ কোথাও কি আপনার ঘাটতি আছে বলে মনে হচ্ছে? তাহলে সেটাকে পাল্টাতে হবে আপনাকে।যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।


5 Golden Rules

1) Keep Everything Simple

-

Network Marketing সত্যি সত্যিই খুব simple business.

অহেতুক এটিকে জটিল করার কোনো মানেই হয় না। খেয়াল করে দেখবেন যারা যারা সফল হয়েছেন এই business এ তারা খুব বেশি অহেতুক বুদ্ধি খরচ করতে যান নি।

তারা just system কে follow করেছেন। Business এর মূল মন্ত্রই দাঁড়িয়ে আছে তিনটি স্তম্ভের উপর:

Understand - Business কে বুঝুন
Share - অন্যদের সাথে শেয়ার করুন
Duplicate - আপনার team members দের একই কাজ করতে শেখান


ব্যাস এই তিনটে জিনিস রপ্ত করুন, business এ আপনি success পাবেনই।


2) Develop Your Skill - নিজের স্কিল বাড়িয়ে ফেলুন। অহেতুক অহমিকায় ভুগলে কোনোদিন নিজের স্কিল বাড়াতে পারবেন না।প্রতিদিন নিজেকে আরো উন্নত করে ফেলুন।

Attitude , leadership , communication এই তিনটে স্কিল বাড়ানোর উপর জোর দিন।অনেক ভাল ভাল বই, training materials available আছে। সেগুলির সঠিক প্রয়োগ করুন।


3) Consistency is Key - ধারাবাহিকতা এই business এর অন্যতম মূল মন্ত্র।একদিনে ৭ ঘন্টা খরচ করার পরিবর্তে প্রতিদিন ১ ঘন্টা করে ব্যয় করুন।

প্রতিদিন business এর জন্য কিছু একটা করুন, অন্তত একজন মানুষের সাথে কথা বলুন, সে আপনার পরিচিত মানুষও হতে পারে অথবা social media তেও হতে পারে।

প্রতিদিন এক ঘন্টা কাজ আর প্রতিদিন একজন মানুষের সাথে business share করা, এদুটিকে compulsory বানিয়ে ফেলুন।


4) Use your company 's products - নিজের company র products যখন use করবেন তখন business সম্বন্ধে এক দারুন confidence আপনার মধ্যে কাজ করবে।


যখন অন্যদের সাথে কথা বলবেন, মনের মধ্যে একটা প্রত্যয় কাজ করবে। আপনার prospects /customers কিন্তু আপনার চোখে আপনার প্রত্যয় পড়তে পারবে।

আপনার কাজ সহজ হয়ে যাবে। তাছাড়া আপনি যখন সেটা করবেন, আপনার team members রাও সেটাই করবে, ফলে আপনার team এর business volume অনেক বেড়ে যাবে।

যেকোন সফল নেটওয়ার্কের দের আপনি জিজ্ঞাসা করে দেখুন, তারা সবাই প্রতি মাসে কোম্পানির products use করেছেন। এমন একজনও successful network marketer খুঁজে পাবেন না, যিনি company র products নিয়মিত use না করেই successful হয়ে গেছেন।


5) Attend Every Events- যত events হচ্ছে আপনার কোম্পানি র attend করুন, চেষ্টা করুন একটাও বাদ না দিতে।আপনি events attend করলেই আপনি successful হবেন এটা আমি বলতে পারছি না, কিন্তু events attend না করলে যে আপনি successful হবেন না, সেটা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি।


তাহলে ৫ টি Golden Rules পর পর লিখলে যা দাড়ায় তা হলে

১) Keep it simple
২ ) Develop your skill
৩) Be consistent
৪) Use your company 's products

৫) Attend every event

এই ৫ টি Golden Rules আপনিও follow করুন আপনার team members দেরও follow করতে শেখান।

১) Personal Profile এ নিজের picture ই ব্যবহার করুন। People do business with people - তাদের সাথেই মানুষ ব্যবসা করতে চায় যাদের তারা like করে, trust করে। অন্য কারোর ছবির আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখলে মানুষ আপনাকে ভরসা করবে কিভাবে?

Profile Picture হতে হবে নিজের,এবং তা হবে professional, এবং একটা smiling approach যেন picture এর মধ্যে থাকে।


২) নিজের Workplace ( company র নাম, products এর নাম ইত্যাদি) কখনও লিখবেন না। Company র website link ও কোথাও use করবেন না, অনেক এ আবার নিজের নামের সাথে কোম্পানি র নাম জুড়ে দেন বা mlm , networker এই সব শব্দ গুলিও ব্যবহার করেন। এটা সবচাইতে বড় ভুল।


৩) Social Media sales করার platform নয়,- এই সাধারণ কথাটাই অনেক মানুষ বুঝতে চায় না, ফলে তাদের কোনোদিন Social Media থেকে business আসেও না, বিক্রি করা বন্ধ করুন, বরং গল্প বলার চেষ্টা করুন, ছোট ছোট কোথায় নিজেকে প্রকাশ করতে শিখুন।

Stop selling start story telling.


৪) Network Marketing Business হল lifestyle business । মানুষ আপনাকে happy দেখতে চায়, সুখী দেখতে চায়, নিজের সুখের মুহূর্ত গুলো share করুন অন্যদের সাথে,মানুষ আপনাকে like করবে, trust করবে।


৫) প্রতিদিন অন্তত ৫ জন নতুন মানুষের সাথে social mediaয় যোগাযোগ করার চেষ্টা করুন।একটা common interest নিয়ে তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ুন , message করুন।

CLAM Theory follow করুন।

Comment
Like
Add
Message


৬) আপনি যখন ই কাউকে opportunity র কথা বলবেন, products এর কথা বলবেন, তাদের privately message করুন।তাদের timeline এ লিখবেন না।


Personal Message = Big Recruitment


৭) Facebook এ নিয়মিত post করুন ।আমি কখনোই বলব না সারাদিন facebok খুলে বসে থাকুন, কিন্তু post ইত্যাদি যাতে নিয়মিত হয়, সেটা দেখতে হবে, হটাৎ হটাৎ করে এসে post করে চলে গেলেন সেটা যাতে না হয়। অন্যেরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তারা যাতে আপনাকে পায় সেটা ensure করতে হবে।



সোশ্যাল মিডিয়া তে কি কি করা উচিত নয় সেটা নিয়ে আরেকটা post আমি লিখব, সেটা পড়তে এই website টিকে আপনার কম্পিউটার এ bookmark করে রাখুন।5 Exclusive Tips That Will Keep You Ahead

যে কোন ব্যবসা বা প্রফেশনে উন্নতি করতে গেলে যেটা অবশ্যই ভালোভাবে শিখতে হয় তা হল সেলস বা মার্কেটিং। আমরা সবাই জানি এই দুটি বিষয় ছাড়া কোন ব্যবসা বা প্রফেশন সফল হতে পারে না। আর আজকের মার্কেটিং সর্বস্ব দুনিয়ায় তা তো আরোই সম্ভব নয়।

প্রোডাক্ট / সার্ভিস অফার যতই ভালো হোক যতক্ষণ না তা ঠিকমতো মার্কেটিং করা যাচ্ছে ততক্ষন কোন লাভ ই হবে না।

আজ আমি এমন সহজ পাঁচটি টিপস এর কথা বলব যা follow করলে আপনিও মার্কেটিংয়ের দক্ষ হয়ে উঠতে পারবেন।

আপনার যদি কোন ব্যবসা থাকে বা আপনি self-employed হন তবে আপনাকে কিন্তু ব্যবসায় উন্নতি করতে গেলে সেলস বা মার্কেটিং এর মৌলিক বিষয়গুলো জানতেই হবে। আপনি নিজে সেলস করুন বা না করুন।

সেখানে এই পাঁচটি টিপস জেনে রাখলে আপনি অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন।

অন্য সবকিছুর মতোই সেলসও মানুষের সাইকোলজি নির্ভর। আপনি অনলাইনেও যদি ব্যবসা করেন আলটিমেটলি আপনার ক্রেতা কিন্তু একজন মানুষই।

ফলে আপনাকে কিন্তু হিউম্যান সাইকোলজি বা কাস্টমার সাইকোলজি ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে।

যখন আপনি কতকগুলি বেসিক হিউম্যান সাইকোলজি বুঝে যাবেন সেলস এবং মার্কেটিং আপনার কাছে সহজসাধ্য হয়ে উঠবে ।

আজ আমি এমনই 5 টি সাইকোলজিকাল ট্রিগার্স বা সূত্রের কথা বলব যা কিনা আপনার মার্কেটিং এর কাজ তা অনলাইন হোক বা অফলাইন ই যাই হোক অনেকখানি সহজ করে দেবে এবং আপনার কম্পিটিটরদের থেকে আপনি অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন।

প্রথম সূত্র: Evoke Reciprocity

এর মানে হল যদি আপনি যখনই কাউকে কিছু গিফট করেন তার একটা psychological obligation হয়ে যায় ইন রিটার্ন আপনাকে কিছু দেওয়ার। এটা কমন হিউম্যান সাইকোলজি।

এখানে gift বলতে আমি সেই জিনিস কে বোঝাবো যার কোন মূল্য বা ভ্যালু আপনার প্রস্পেক্ট এর কাছে আছে ।

যদি ধরি আপনি অনলাইনে ডিজিটাল eCommerce বিজনেস করছেন তখন আপনি আপনার প্রস্পেক্ট কে কোন ভালো ইবুক , কোন ভাল সফটওয়্যার , কোন ভালো ভিডিও, শিক্ষণীয় কনটেন্ট এগুলো gift করতে পারেন!

যখন আপনি কাউকে কোনো গিফট করেন, যাকে গিফট করেছেন তার মধ্যে একটা obligation তৈরি হয়ে যায়,
ফলে ভবিষ্যতে আপনি যদি তার কাছে কোন favour চান তিনি কিন্তু সেটি সানন্দে তা করবেন।

​এক্ষেত্রে আমার একটা suggestion হল আপনি কিন্তু গিফট করার সময় পরিবর্তে কি পাবেন তার এক্সপেক্টেশন রাখবেন না।

যেমন ভাবে আপনি কাউকে কোন উপহার দেওয়ার সময় ভাবেন না তার পরিবর্তে আপনি কি পাবেন তেমনি এক্ষেত্রেও কোনও এক্সপেক্টেশন না রেখেই gift করুন!

কারন আপনি কাউকে ভ্যালুয়েবল কিছু গিফট করলে আপনার reciprocal opportunity অর্থাৎ ভবিষ্যতে কিছু ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা automaticallyই বেড়ে যাবে।

আমি ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে চেষ্টা করি ভ্যালুয়েবল নলেজ এবং কনটেন্ট মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার এবং তার বিনিময় যদি আমি বলি যে আপনার এই ভিডিওটি ভালো লাগলে আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করুন তখন কিন্তু তারা সানন্দে আমার ভিডিওটি শেয়ার করেন।

এই পদ্ধতি আপনি কিন্তু অফলাইনেও ব্যবহার করতে পারেন। আপনার প্রোডাক্টের যদি কোন স্যাম্পল ছোট প্রোডাক্ট থাকে তাহলে আপনার পরিচিত মানুষের মধ্যে বা প্রস্পেক্টদের সেই স্যাম্পল প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে দিন ,গিফট করুন ।

আগামী দিনে যদি তাদের প্রোডাক্টটি পছন্দ হয় তাদের কাছে আপনার বড় প্যাক প্রোডাক্ট পৌঁছে দেওয়া বা সেল করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

অনেক বড় বড় কোম্পানি কে দেখে থাকবেন এই টিপসটি ব্যাবহার করতে। যদি আপনার বাড়িতে সিইএসসির (CESC) ইলেকট্রিকের বিল আসে খেয়াল করে থাকবেন মাঝে মধ্যেই আপনার বিলের সাথে কোন তেল, শ্যাম্পু বা ক্রিম এর স্যাম্পেল ছোট প্যাকেট attach করা থাকে।

দ্বিতীয় সূত্র : Arouse Curiosity

Curiosity is a powerful motivator.এই সাইকোলজিকাল trigger টি ব্যবহার করে আপনি কিন্তু আপনার মার্কেটিং এর কাজটি আরো একটু সহজ করে নিতে পারেন।


​যদি আপনি সঠিকভাবে curiosity create করতে পারেন তবে হয়তো দেখবেন অনেক ক্ষেত্রে আপনার যিনি prospect উনি বারংবার আপনার offer এর ব্যাপারে আপনাকেই জিজ্ঞাসা করে চলেছেন। অর্থাৎ আপনার জানানোর থেকে তার জানার ইচ্ছা বেশি হয়ে গেছে।

অনেক কোম্পানি তাদের প্রডাক্ট লঞ্চ এর আগে এই tricks টি ব্যবহার করে থাকেন। প্রডাক্ট লঞ্চ এর কিছুদিন আগে থেকেই তারা নানা রকম আকর্ষনীয় advertisement পেপার পাবলিশ করতে থাকেন যাতে ওই প্রোডাক্ট সম্বন্ধে মানুষের মধ্যে একটা আগ্রহ জন্মায়।

আপনি আপনার ব্যবসার ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন !

যদি আপনি কাউকে বলেন খুব শিগগিরই আমি একটা ভালো খবর তোমাকে দিতে চলেছি বা খুব শীঘ্র আমি তোমাকে একটা খবর দেব যাতে তোমার লাভ হবে তাহলে তার মধ্যে একটা কিউরিওসিটি গ্রো করবে এবং আপনি যখন কিছুদিন অন্তত Curiosity তার মধ্যে বজায় রাখতে পারবেন তখন দেখবেন আপনি যখন তাকে আপনার প্রোডাক্ট সার্ভিস বা অপরচুনিটির কথা বলছেন তিনি সানন্দে আপনার প্রস্তাব গ্রহণ করছেন কারণ এখন

আগ্রহটা তিনি দেখিয়েছেন আপনি নন।

তৃতীয় সূত্র: Be Specific

মানুষ স্বভাবগত ভাবে একটু সন্দেহ প্রবন। নানা বিধ কারণে এবং নানা মিথ্যে প্রতিশ্রুতির জন্য তাদের মধ্যে কোন কিছুকে সহজে বিশ্বাস না করার একটা প্রবণতা কাজ করে । সেই কারণেই আপনার প্রোডাক্ট এর উপযোগিতা বোঝাতে যে উদাহরণ বা টেস্টিমোনিয়াল আপনি ব্যবহার করছেন খেয়াল রাখবেন তা যেন যতটা সম্ভব specific হয়!

ধরুন আপনার প্রোডাক্ট হলো কোন ওয়েট লস ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম। আপনি যখন কাউকে বলবেন যে আমার প্রোডাক্ট ইউজ করে অমুক ব্যক্তি কুড়ি কেজি ওজন কম করেছেন তার বদলে আপনি যদি বলেন আমার প্রোডাক্ট ব্যবহার করে অমুক ব্যক্তি 17 কেজি 500 গ্রাম ওজন কম করেছেন তবে তা হবে স্পেসিফিক এবং অনেক বেশি বিশ্বাসযোগ্য ।

Wight loss in one month or wight loss in 31 day ! কোনটা better?

এক মাস আর 31 দিন দুটোর মানে কিন্তু almost same. কিন্তু দিন সংখ্যাটা অনেক স্পেসিফিক। মানুষের সাইকোলজিকাল গঠনে দিনের সংখ্যাটাই বেশি বিশ্বাসযোগ্য লাগবে এবং তারা আপনার ডাকে বেশী সাড়া দেবে।

​So, be specific as much as possible.

চতুর্থ সূত্র: Handle Objection

মার্কেটিং বা সেলস এর সাথে অবজেকশন কথাটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কে নিখুঁত করার যতই চেষ্টা করুন মানুষের কমন সাইকোলজিকাল নেচার হল অনেক ক্ষেত্রেই তারা কোন একটা objection করবেনই। অবশ্যই সবাই নন, কিন্তু অনেকে তো বটেই।

আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো আপনাকে আপনার এই অবজেকশন হান্ডলিং এর মেথডস এর সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল থাকতে হবে এবং উত্তর সহকারে প্রস্তুত থাকতে হবে।

একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হতে পারে ।

​ধরুন আপনি একটি প্রোডাক্ট সেল করছেন যা কোয়ালিটি গত ভাবে আপনার competitor এর থেকে অনেক বেশি উন্নত এবং ভালো ।স্বাভাবিকভাবেই আপনার প্রোডাক্টের দাম ও একটু বেশী । আমরা ভারতীয়রা একটু বেশি প্রাইস concious. কিছু মানুষ বলবেই আপনার প্রোডাক্ট এর দাম বেশি । তারা হয়তো প্যারালাল অন্য

প্রোডাক্ট এর দাম এর সাথে বা আপনার competitor এর প্রোডাক্ট এর দাম এর সাথে আপনার দামের তুলনাও টানবে।

আপনাকে তখন তাকে বোঝাতে হবে কেন আপনার price বেশী । আপনি যখনই তাকে price justify করবেন, explain করতে পারবেন আপনার কাস্টমার বা ক্লায়েন্ট আলটিমেটলি লাভবান হচ্ছেন তখন কিন্তু আপনার sales বা বিক্রি কোনও সমস্যাই হবে না।

পঞ্চম সূত্র: Build Credibility

আপনাকে আপনার ক্লায়েন্টের কাছে বা প্রস্পেক্ট এর কাছে প্রমাণ করতে হবে কেন তিনি আপনার কথা শুনবেন।

নিজের ক্রেডিবিলিটি বানানোর সহজ রাস্তা হচ্ছে নিজের ব্র্যান্ড বানানো এই নিজের ব্র্যান্ড ক্রিয়েট করা অনলাইন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেকটাই সহজ এখন।

​যদি আপনি জানতে চান কিভাবে নিজের ক্রেডিবিলিটি ব্র্যান্ড ক্রিয়েট করবেন তবে আপনি আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে আপনার প্রয়োজনীয়তার কথা আপনার ব্যবসার কথা আপনার নাম সহকারে লিখে পাঠান আমরা আপনাকে সাহায্য করবো আপনার ব্র্যান্ড বা ক্রেডিবিলিটি ক্রিয়েট এর ক্ষেত্রে। আমরা অসংখ্য মানুষ কে ইতিমধ্যে এ ব্যাপারে সাহায্য করেছি। সাধারণ সাধারণ মানুষও brand বা ক্রেডিবিলিটি তৈরি করে ফেলেছে আমাদের শেখানো পদ্ধতি ব্যবহার করে।

4/9/2019

How to Build List in Online Methods

প্রতিটি network marketing ট্রেনিং এ প্রথমেই যে জিনিসটা শেখান হয়ে থাকে তা হল

List Building.

প্রায় সব network marketing training এই uplines রা এটাই বলে থাকেন। তারা বলেন, আপনার পরিচিতজনেদের নামের তালিকা বানান। সেখানে list building এর নানা theory শেখানো হয়, যার মধ্যে সবচাইতে common theory হল Friends Theory.


এখানে বলা হয়, আপনার চেনাশোনা বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী, সহকর্মী, সহপাঠী সবার নাম লিখে ফেলুন।


List যার যত বড় হবে তার business এ সফল হবার সম্ভাবনা তত বেশী।

আরও বলা হয় এটা continuous process মানে আপনাকে list বানিয়েই যেতে হবে।

আমরা চেষ্টা করি যত বেশী সংখ্যক লোকের নাম লিখে ফেলার।


বাস্তবে কি দাড়ায় ? আমাদের চেনাশোনা পরিধির একটা সীমা থাকে, তার চেয়ে বেশী নাম আমরা যুক্ত করতে পারি না।


কিন্তু online এ আপনি যখন List বানাবেন তখন আপনার কিন্তু কোনো সীমা থাকবে না। আপনি যত বড় খুশি List বানাতে পারবেন।


এখানে আবার দুরকম ভাবে List হতে পারে


ক) কিছু মানুষ আপনার কাছে এসে নিজে থেকেই আপনার business সম্বন্ধে জানতে চাইতে পারেন। আপনার যখন কোনো website থাকে তখন সেই website এ এসে তারা নিজের নাম, ঠিকানা ইত্যাদি দিয়ে নাম নথিভুক্ত করেন ,একে বলা হয় attraction marketing ।

এধরণের marketing একটা বিশেষ art, খুব আহামরি কিছু শেখার নেই, একবার শিখে নিলে দেখবেন,আপনার আর prospects বা customer এর অভাব হচ্ছে না, আপনার List দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়ে যাচ্ছে।পরের কোনো post এ আমি এই সম্বন্ধে বিশদে আলোচনা করব।


খ) অপরদিকে আরেকটি পদ্ধতি হলো আপনি আপনার possible prospects দের লিস্ট নিজে বানাবেন। এক্ষেত্রে আপনার সবচাইতে বড় tool হবে social media, specially facebook.

আপনার কাছে বহু মানুষের নাড়ি-নক্ষত্রের হদিস রয়েছে, আপনিই ভাবুন কাকে কাকে আপনি List এ include করবেন।


তিনটি স্টেপ এ আপনি কাজ টি করতে পারেন :

১) আপনি আগে সিদ্ধান্ত নিন, আপনার prospects কাদের বাছতে চাইছেন, কোন age group, gender, তাদের likes and dislikes, hobby ইত্যাদি।


২) আপনি আপনার কাজ সম্পর্কিত group এ join করুন, facebbok এ একাধিক group আছে, আপনি আপনার কাজের সাথে সম্পর্কিত অন্তত ১০ টি গ্রুপ এ join করুন, যাদের minimum group members এর সংখ্যা ৪০০০। এখানে মনে রাখবেন কখনোই mlm , network marketing সংক্রান্ত groups গুলোতে join করবেন না, এই group গুলোতে সবাই প্রায় seller , সবাই চাইবে তার business এ আপনি join করুন; বরং আপনি এমন group এ join করুন যেখানে আপনার hobby বা কাজের র সাথে group এর subject এর মিল আছে, আপনার কোনো পছন্দের সাথে মিলল আছে।


তাতে আপনিও স্বছন্দ বোধ করবেন, তারাও আপনার সাথে কথা বলে স্বছন্দ বোধ করবেন। আপনাদের interaction অনেক সযোগ স্বাভাবিক হবে।


৩) এরপর তৃতীয় step এ আপনি CLAM Theory প্রয়োগ করুন,

Comment

Like
Add
Message


Group এ নিজে post করুন, অন্যদের post এ comment করুন, like করুন, কিছুটা সময় পরে তাদের friends এ add করুন, তারপর তাদের message করুন ।

আপনার opportunity বা products এর কথা বলুন । কখনো spam message করবেন না, Polite ভাবে তাকে বলুন, আপনি একটি opportunity share করতে চান, তিনি শুনতে রাজী আছেন কিনা, যদি তিনি আগ্রহী থাকেন তবেই তাকে আপনার opportunity share করুন।

এক্ষেত্রে আপনি তার consent নিচ্ছেন, ফলে আপনার দ্বিধা করার কোনো কারণ নেই, তিনিও রাগ করতে পারবেন না।


একটি আদর্শ মেসেজ এরকম হতে পারে

" হ্যালো শোভন, আমি আপনার সাথে natural health group এ একসাথে আছি, আপনার post গুলো আমি নিয়মিত পড়ি, সত্যি সত্যিই সেগুলো ভীষণ উপকারী, আমি নিজেও natural health সংক্রান্ত একটি company র সাথে যুক্ত আছি। আপনি যদি আমার কাজের সম্বন্ধে আরও জানতে চান আমি আপনাকে জানাতে পারি। আমরা হয়তো mutually benefited ও হতে পারি।"


দেখুন, কত সুন্দর একটা message. তিনি যদি শুনতে চান, এরপর তার সাথে share করুন আপনার business এর কথা। কোনো spam হল না, কোনো বন্ধুত্ব নষ্ট হল না, অথচ আপনি একজন prospect কে approach করে ফেললেন, আর যেহেতু facebook অনেক মানুষের সমাহার, তাই প্রতিদিন ৫ জন কে message করা অসম্ভব কঠিন কিছু নয়।

এই কাজটুকু করতে পারলেই আপনার List কিন্তু অনেক বড় হবে যা offline এ কখনোই সম্ভব নয়।5 Things You Should Know Before Doing MLM Business Online


গত post এ আমরা জেনেছিলাম Network Marketing Business Online এ করার কি কি সুবিধা/অসুবিধা আছে।আজ আমরা জানাব ইন্টারনেট এর সাহায্যে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস করতে গেলে কি কি বিষয় জানা অবশ্যই প্রয়োজন।

১) শুধুমাত্র Network Marketing Business ই নয়, যেকোনো Business শুরু করার আগে যেটা সবচাইতে আগে প্রয়োজন তা হলো উপযুক্ত Mindset.

প্রত্যেক ব্যবসার আলাদা আলাদা ধরণ আছে আর তার জন্য প্রয়োজনীয় mindset ও ভিন্ন ভিন্ন । নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস অনলাইন শুরু করার জন্য সর্বাগ্রে যে mindset আপনাকে বানাতে হবে তা হলো আপনার বিশ্বাস।

আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে অনলাইন এর মাধ্যমে Network Business বাড়ান সম্ভব। কেন আমি একথা বলছি একটু বুঝিয়ে বলা দরকার। আপনি যাদের সাথে নেটওয়ার্ক বিসনেস বর্তমানে করছেন মানে আপনার upline , sideline , downline প্রায় প্রত্যেকেই কিন্তু offline জগতের মানুষ।

তাদের সঠিক ধারণা নেই অনলাইন এ কাজ টা কিভাবে হতে পারে। তারা হয়তো আপনাকে নিরুৎসাহ করতে পারেন, কিন্তু আপনাকে আপনার বিশ্বাস অটুট রাখতে হবে।

২) দ্বিতীয় জিনিস টি হল আপনার শেখার ইচ্ছা। Digital দুনিয়া আলাদা কিছু নয়, আমাদের মত মানুষদের নিয়েই তৈরী, কিন্তু এই দুনিয়ার নিজস্ব কিছু নিয়ম কানুন আছে সেটা আপনাকে শিখে নিতে হবে।

উদাহরণ দিয়ে বললে বিষয়টি বুঝতে সুবিধা হবে।ধরুন আপনি Online এ through Facebook বিসনেস বাড়াবার চেষ্টা করছেন। সেখানে প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে কি কি আপনার timeline এ পোস্ট করবেন, আর কি কি করবেন না।

এমন কি আপনার profile picture টা কেমন হওয়া উচিত, সেটাও আপনার জানা দরকার। আপনি যখন এগুলো শিখে নেবেন দেখবেন আপনার নতুন team members বাড়ান আর কোনো সমস্যাই হচ্ছে না, বিপরীতে যদি আপনি আন্দাজে আন্দাজে post করতে থাকেন, তাহলে কোনো লাভের লাভ তো হবেই না উল্টে Facebook একদিন আপনার account টাই cancel করে দিতে পারে।আপনার শেখার ইচ্ছেটাই প্রাথমিক ভাবে জরুরি।

৩) প্রতিদিন খানিক সময় কম্পিউটার এ বসার অভ্যাস আপনাকে করতে হবে।সব কাজ কিন্তু আপনার মোবাইল থেকে হবে না।আপনার মোবাইল আর ইন্টারনেট কানেকশন থেকে অনেক কাজ আপনি করে নিতে পারবেন, কিন্তু সব কাজ হবে না। কম্পিউটার এ এখনই বসতে হবে না, কিন্তু কম্পিউটার এ বসার mindset টা তৈরী রাখতে হবে

​৪) একটা কথা খুব ভাল করে বুঝে নিতে হবে আপনাকে। Online mode এ বিসনেস করছেন ঠিক আছে কিন্তু তা offline method কে বাদ দিয়ে নয়। আপনাকে প্রয়োজনে মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করতে হবে।

Online এর দৌলতে প্রচুর leads আপনি পাবেন কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু অনেকে হয়তো আপনার সাথে দেখা করতে চাইতে পারেন। তাছাড়া কোম্পানি seminar / hall presentation গুলোতে যে পরিমান excitement আমরা পাই তা কিন্তু facebook live বা zoom call এ সম্ভব হবে না, ফলে time to time আপনাকে এই ধরণের meetings গুলো attend করতেই হবে।


৫) আপনি তিন ভাবে ইন্টারনেট কে use করতে পারেন আপনার Business build up করার জন্য,

ক) Website বানিয়ে তার মাধ্যমে,
খ) Facebook এর মাধ্যমে,
গ) Youtube এর মাধ্যমে।

আপনাকে এর যেকোনও একটা পদ্ধতি initially বেছে নিতে হবে। যখন আপনি expert হয়ে যাবেন, তখন আপনি একসাথে তিনটে পদ্ধতিই ব্যবহার করতে পারবেন।কিন্তু শুরুতে যেকোনো একটা বাছতে হবে আপনাকে।


অনলাইন এর মাধ্যমে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিসনেস করার জন্য শুরুতেই এই ৫ টি বিষয় বুঝে নেওয়া খুব দরকার।প্রত্যেকটি পদ্ধতি কিভাবে কাজ করে তা আমি পরের পোস্ট গুলোয় বলব, কিন্তু তার আগে comment box এ লিখে জানান এই পোস্ট টি আপনাদের কেমন লাগল। কোনো কিছু জানার ইচ্ছা থাকলে আমাকে সরাসরি mailও করতে পারেন।


Post a Comment

Let us know how you are feeling about this article by commenting.

Previous Post Next Post