মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট


মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি

বর্তমানে ওয়েবসাইট  তৈরি করার জন্য ওয়ের্ডপ্রেস এবং ব্লগার এর মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়। আপনি যদি ফ্রিতে আপনার হাতের মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে টাকা আয় করতে চান।


আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ন পড়বেন। কারন, আজ থেকে আমি মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার একটি সিরিজ চালু করেছি, এই সিরিজটি কমপ্লিট করলে, কিভাবে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন এবং সেখান থেকে অনলাইনে আয় করবেন তা ও সম্পূর্ন ফ্রিতে এবং হাতে কলমে শিখানো হবে হয়েছে, এবং এই আর্টিকেলটি, ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইন থেকে আয় করার ১ম পর্ব, চলুন শুরু করি।website make


মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার প্ল্যাটফর্মঃ


মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার প্ল্যাটফর্মঃ



প্রথমে আসি, মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার বিষয়টা নিয়ে। আপনার প্রশ্ন হতে পারে, আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন আপনি জানতে আগ্রহী একটি 


ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে এবং কত টাকা খরচ হয়। build a website

জেনে নিন ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে


ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে

ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে আপনার জানতে চাওয়ার কারন হল, আপনি হয়তবা আপনার পার্সোনাল ওয়েবসাইট বা বিজনেসের জন্য ওয়েবসাইট, অথবা ওয়েবসাইট খুলে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান। তাছারা আপনার ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য, আরও কারন থাকতে পারে। তাই মূলন ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে সেগুলো জানার জন্য আজকের আর্টিকেলটি পড়তে বসেছেন। 


তাই আজকের আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন, ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন হয়, ওয়েবসাইট তৈরির খরচ, অথবা একটি ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা লাগে, সেগুলোর সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাছারা এখানে ক্লিক করলে জানতে পারবেন, কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করে ১০০০ ডলার ইনকাম করা যায়। 

আরও জানুন, 





এখন আমরা মূল টপিকে চলে যাব। ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে, 

ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন হয় এবং একটি ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা লাগে।  


আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বা একটি ব্লগ সাইট তৈরী করতে চান, তাহলে সর্বপ্রথম অনলাইনে যে উপায়ে ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করা হয়, এমন একটি প্লাটফর্ম নির্বাচন করে নিতে হবে। ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী, করার জন্য অনলাইনে অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে। তার মধ্যে দুটি প্লাটফর্ম বেস্ট।

  1. ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্ম। 
  2. ব্লগ সাইট তৈরী করার জন্য ব্লগার প্লাটফর্ম। 

 ব্লগার এবং ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্মে, ব্লগ বা ওয়েব সাইট তৈরী করতে কি কি লাগে এবং এই দুই প্লাটফর্মে একটি ব্লগ সাইট বা একটি ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা লাগে এখন জানব। 


 ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী এবং খরচ

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী



ওয়ার্ডপ্রেস হল বর্তমান এমন একটি প্লাটফর্ম। যার মাধ্যমে খুব সহজে যে কোনো ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। 

বর্তমান ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার করে বেশির ভাগ লোকেরা ওয়েবসাইট তৈরী করছে। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী করতে চাইলে আপনাকে ; ডোমেইন,হোস্টিং,এস এস এল সার্টিফিকেট,থিম এবং কিছু প্লাগিন্স প্রয়োজন হবে। 

এই সবগুলো আপনাকে টাকা দিয়ে কিনতে হবে। আপনি হয়তবা এগুলোর নাম পূর্বে শুনেননি, তাহলে চিন্তা করার কারন নেই, কারন  এগুলো আমি নিচে বুঝিয়ে দিব। প্রথমে আসি ডোমেইন কি ? 

Read more also,

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি, ১ম পর্ব সেই সাথে ইনকামের গ্যারান্টি 

ডোমেইন কি  


ডোমেইন হল একটি ওয়েবসাইটের নাম। বিষয়টি ভালোভাবে বোঝানোর জন্য একটি উদাহারন দিব। বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি পএিকার নাম হল prothom alo.

আশা করি, prothom alo  সাইটি সম্পর্কে কম বেশি সবাই জানি। যখন prothom alo সাইটি ভিজিট করি তখন উপরে ব্রাউজারের এড্রেস বারে দেখতে পারবেন www.prothomalo.com
 
এখানে prothomalo হল আপনার ডোমেইন নেইম।  এবং
.com  ডোমেইন এক্সটেনশন। এবং prothomalo.com হল প্রথম আলো সাইটের ঠিকানা বা এড্রেস। এখানে আপনি পএিকা পড়ার জন্য,  prothomalo লিখে সার্চ করলে। 

প্রথম আলো সাইটি পেয়ে যাবেন, তাই আপনি prothomalo লিখে সার্চ করে prothomalo ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেন, এখানে prothomalo হল prothom alo সাইটের ডোমেন। কোনো একটি ওয়েবসাইটের নাম হল সেই ওয়েবসাইটের ডোমেইন 

এক কথায় শেষ,  আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরী করবেন, তখন আপনার সাইটে ভিজিটর এর কথা চিন্তা করে একটি ডোমেইন চয়েস করে নিতে হবে। ডোমেইন হল আপনার ওয়েবসাইটের এড্রেস। 

আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন অর্থাৎ ওয়েব সাইটের ঠিকানা বা এড্রেস জানলে যে, কেউ আপনার সাইটে প্রবেশ করতে পারবে। 

তাই ডোমেইন নেওয়ার সময় আপনার ভিজিটর এর কথা চিন্তা করে একটি ইউনিক ডোমেইন নিয়ে নিবেন। যদি ডোমেইন কি? কেন ডোমেইন কিনবেন এখন ও পর্যন্ত বোঝতে না পারেন তাহলে এখানে ক্লিক করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ডোমেইন কিনতে কত খরচ হয়,


আমরা জানলাম একটি ওয়েব সাইটের নামকে ডোমেইন বলে। এখন আপনি বলতে পারেন, ডোমেইন কোথায় থেকে পাব এবং ডোমেইন কিনতে কত টাকা লাগবে?

ডোমেইন কোথায় থেকে পাবেন

অনলাইনে কিছু ডোমেইন, হোস্টিং প্রভাইডর আছে যারা আপনাকে টাকা বা ডলার, এক কথায় অর্থের বিনিময়ে ডোমেইন ও হোস্টিং দিয়ে থাকে। 
কিছু ডোমেইন,হোস্টিং প্রভাইডর কম্পানির নাম নিচে দেওয়া হলঃ


ডোমেইন কিনতে কত টাকা লাগবে

বর্তমানে আপনি যদি একটি পার্সোনাল ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তখন আপনি একটি. COM ডোমেইন নিলেই সবচেয়ে ভাল হয় প্রথমত. Com ডোমেইন ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা ভিতরে পেয়ে যাবেন। একটি কথা বলে রাখা ভাল যে ডোমেইন প্রতি বছর পর পর টাকা দিয়ে ডোমেইন রিনিউ করতে হয়। 

কিছু কিছু প্রভাইডর আছে যারা প্রথমে ২০০ থেকে ৪০০ টাকার ভিতরে ডোমেইন দিবে কিন্তু এক বছর পর সেই ডোমেইন কে রিনিউ করার জন্য ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা পে করতে হবে। আপনি যদি ডোমেইন ক্রয় করতে চান অবশ্যই উপরিক্ত প্রভাইডর কম্পানি গুলো থেকে ডোমেইন কিনবেন এবং আপনার সাইটি সেইফ থাকে

ওয়েব সাইট তৈরী করতে হোস্টিং বা হোস্টিং কি?


হোস্টিং


হোস্টিং কি? কেন প্রয়োজন
আমরা জানলাম ডোমেইন জিনিসটা কি। এখন জানব হোস্টিং কি? ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিং কেন প্রয়োজন হয়? ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হোস্টিং এর গুরুত্ব অপরসীম। একটি ওয়েব সাইটের গুরুত্ব পূর্ন একটি অংশ হল হোস্টিং। একটি ওয়েব সাইটের প্রান হল হোস্টিং।

একটি ওয়েবসাইট এর পেইজ খুব দ্রুত লোড  নিলে, সেই ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলো খুব দ্রুত গুগোলে র‍্যাংক করবে। ওয়েবসাইট এর পেজ দ্রুত লোড নেওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় ভালো মানের হোস্টিং। তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন একটি ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিং কতটা ইনপর্টেন্ট।


ভালো মানের হোস্টিং নির্বাচন,

হোস্টিং একটি ওয়েবসাইট এর জন্য গুরুত্ব পূর্ন ভূমিকা পালন করে। 
তাই আপনাকে ভালে মানের হোস্টিং নির্বাচন করতে হবে। ভালো মানের হোস্টিং পাওয়া জন্য হোস্টিং যাচাই করাটা  অনেক কষ্টের ব্যাপার। অনলাইনে অনেক প্রভাইডর আছে যারা অর্থের বিনিময়ে হোস্টিং দিয়ে থাকে। আপনি প্রথমত ভালো মানের হোস্টিং নেওয়ার জন্য,  যে প্রভাইডর এর কাছ থেকে  হোস্টিং নিবেন, সেখান থেকে সেই প্রভাইডর এর কাস্টমার বা ব্যাবহারকারীদের রিভিও দেখে নিবেন। কাস্টমার যদি ভালো ফিডব্যাক দেয় বা প্রভাইডর যদি ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে তাহলে সেখান থেকে হোস্টিং নিতে পারেন। সেইজন্য অবশ্যই দেখে বুঝে হোস্টিং নিবেন।

হোস্টিং সাধারনত, জিবি স্টোরেজ হিসেবে নেওয়া হয়। প্রাথমিক অবস্থায় যদি একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তাহলে কম হোস্টিং নিতে পারেন। আপনি কতটুকো হোস্টিং নিবেন সেটা আপনার সাইটের ভিজিটর এর উপর নির্ভর করে। প্রথম অবস্থায় যদি একটি ব্লগ সাইট কিংবা নিউজ পেপার সাইট তৈরী করতে চান তাহলে ১ থেকে ৫ জিবি শেয়ার্ড হোস্টিং ক্রয় করতে পারেন। হোস্টিং ক্রয় করার জন্য উপরে কিছু ডোমেইন ও হোস্টিং প্রভাইডর কম্পানির নাম উল্লেখ করেছি সেখান থেকে কিনতে পারেন।

প্রাথমিক পর্যায়ে একটি সাধারন ওয়েবসাইট তৈরী করতে হলে বাংলা টাকায় ১ বছরের জন্য ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকা দিয়ে শেয়ার্ড হোস্টিং কিনতে পারবেন।

অপনি যখন ১ জিবি বা ৫ জিবি বা তারচেয়ে বেশি হোস্টিং কিনবেন তখন আপনার হোস্টিং এর ভিতরে কন্টেন্ট রাখতে হবে। সেই সাথে বিভিন্ন ইমেজ, ভিডিও অডিও রাখা হতে পারে।

যখন আপনার সাইটিতে ভিজিটর প্রবেশ করবে তখন আপনার সাইটের কন্টেন্ট, বিভিন্ন ইমেজ, ভিডিও অডিও গুলো হোস্টিং থেকে এনে আপনার ভিজিটরকে দেখাবে। তাছারা হোস্টিং আপনার ওয়েবসাইটি ২৪ ঘন্টা ভিজিটরকে দেখানোর জন্য সচল রাখবে।

অপরদিকে আপনি যদি একটি ই-কমার্স ওয়েব সাইট তৈরী করতে চান তাহলে আপনাকে ভালো মানের হোস্টিং নিতে হবে। সেই সাথে অনেক স্পেস হোস্টিং প্রয়োজন হবে। এর কারন হল  ই-কমার্স ওয়েবসাইটে একসাথে অনেক পরিমানে ভিজিটর একটিভ থাকে। অপনার একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমানে একসাথে ভিজিটর একটিভ থাকে তাহলে, আপনাকে ভিজিটরের প্রয়োজনের সাপেক্ষে ভিপিএস বা ডেডিকেটেড সার্ভার প্রয়োজন হবে। এই ধরনের হোস্টিং এর জন্য শুধুমাএ হোস্টিং এর জন্য প্রতি মাসে ১০০০ টাকা গুনতে হবে এবং বাৎসরিক হিসাব করলে ১২০০০ টাকা গুনতে হবে। 

নরমারলি ব্লগ, পার্সোনাল ওয়েবসাইট বা সংবাদপএ এর মত ওয়েবসাইট তৈরী করতে হোস্টিং খরচ হিসেবে, এক বছরের জন্য বাংলা টাকা ১৫০০ টাকা প্রয়োজন হবে এবং প্রতি বছর পর পর অর্থের বিনিময়ে হোস্টিং রিনিও করতে হয়। 

ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য থিম এবং খরচ

ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য থিম এবং খরচ


ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য অবশ্যই একটি থিমের প্রয়োজন হবে। ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে এর উপর নির্ভর করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে ডোমেইন, হোস্টিং সহ একটি ভালো মানের থিম লাগে। থিম আপনি ফ্রি এবং পেইড উপায়ে  নিতে পারবেন। ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য আপনি ফ্রিতে একটি থিম নিতে পারেন। আবার  অর্থের বিনিময়ে থিম নিতে পারেন। ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য সর্বোনিম্ন ৩০ ডলার প্রয়োজন হয় এবং জনপ্রিয় থিমগুলো ৫০-৬০ ডলার  দিয়ে কিনতে পারবেন। এই পেইড থিমগুলো আপনি এক বার কিনলেই চলবে মানে ডোমেইন, হোস্টিং এর মত রিনিও করতে হবে না।

আপনি যদি ওয়েবসাইট বানিয়ে ইনকাম করতে চান এবং থিম ব্যাবহার করার জন্য  কোনো টাকা ইনভেস্ট করবেন না তাহলে ফ্রি থিম ব্যাবহার করবেন। 
অন্যদিকে আপনার কাছে যদি টাকা থাকে আপনি যদি সেই লেভেলের ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান। তাহলে আমি বলব, একটি থিম কিনে নেওয়া ভাল কারন ফ্রি থিম তো ফ্রি এর মতই কাজ করবে। তবে আপনার কাছে যদি থিম কিনার জন্য যদি টাকা না থাকে তাহলে ফ্রি থিম ইউস করেন।
থিমটা হল আপনার ওয়েবসাইটা দেখতে কেমন হবে সেটাকে বোঝায়। মানে, একটা সাইটের ডিজাইন কেমন হবে সেই সাইটের থিম এর উপর নির্ভর করে।
তবে আপনি জিপিএল বা নাল থিম কখনো ব্যাবহার করবেন না।
কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়ার্ডপ্রেস থিমের নাম হলঃ

১)generatepress
২)astra
৩)oceanwp

এখন থিম এর উপর নির্ভর করে বাংলা টাকায় ৩৫০০ থেকে ৫০০০ টাকার ভিতরে একটি প্রিমিয়াম থিম কিনতে পারবেন।


এস এস এল সার্টিফিকেট এবং ডোমেইন প্রাইভেসি


এস এস এল সার্টিফিকেট এটি ব্যাবহার করার মূল কারন হল সাইটের তথ্য বা ইনফরমেশনগুলো সিকিউর থাকে। কিছু প্লাগিন আছে যেগুলো ব্যাবহার করে ফ্রিতে এস এস এল সার্টিফিকেট  এর সুবিধাটি নিতে পারবেন।

অধিকাংশ ডোমেইন প্রভাইডর  এখন এস এস এল সার্টিফিকেট এর অপশন রাখে, তাই আপনি namecheap এবং dreamhost থেকেই একটি এস এস এল সার্টিফিকেট কিনতে পারেন।

namecheap এবং dreamhost  থেকে যদি ডোমেইন হোস্টিং কিনেন তাহলে আজিবন ডোমেইন প্রাইভেসি বা who.is সুবিধাটি ফ্রিতে নিতে পারবেন

একটি নরমাল ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য

ডোমেইন=১০০০ টাকা
হোস্টিং=১৫০০ টাকা
থিম=৩৫০০ টাকা 

সর্বোমোট ৬০০০ টাকার মধ্যে অপনি নিজে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন। যদি ফ্রি থিম ব্যাবহার করেন তাহলে ২৫০০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। তবে আমি মনে করি সিরিয়াস হলে প্রিমিয়াম থিম নেওয়াটা বেস্ট।

অপরদিকে অন্য কাউকে দিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করলে সবগুলো প্যাকেজ হিসেবে ৭০০০-৮০০০ ভিতরে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন। তবে টাকার হিসাবটা যদিও অনেকটা কাছা কাছি সেহতু আপনি যদি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন, তাহলে আপনি নিজে বানানোটা সবচেয়ে ভালো হবে।


ব্লগ সাইট তৈরী করার জন্য ব্লগার প্লাটফর্ম

ব্লগ সাইট তৈরী করার জন্য ব্লগার প্লাটফর্ম



ব্লগারে আপনি ইচ্ছা করলে আপনি ব্লগার দিয়ে ফ্রিতে একটি ব্লগ সাইট তৈরী করতে পারবেন,  

এটি পড়ুন,
কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিতে ব্লগ সাইট তৈরী করবেন এবং সেখান থেকে আয় করবেন হাতে কলমে শিখুন।

 ব্লগারে ফ্রিতে ব্লগ সাইট তৈরী করার কারন হল, এখানে একটি সাব ডোমেইন যেমন https://earningtake.blogspot.com  এখানে earningtake. এ পড়ে blogspot একটি সাবডোমেইন তারপর দেওয়া আছে
.com ডোমেইন। অর্থাত আপনি ইচ্ছা করলে এখানে একটি ফ্রিতে সাবডোমেইন নিতে পারবেন। যার জন্য আপনাকে ডোমেইন না কিনলেই চলবে। আবার হচ্চা করলে ডোমেইন নিতে পারবেন।
এবার আসব হোস্টিং এ ব্যাপারটা কারন এখানে হোস্টিং একদম ফ্রি। 

এখন থিম নিয়ে কথা বলব ৩০০ থেকে ৫০০ টাকার  ভিতরে একটি প্রিমিয়াম থিম নিতে পারবেন।

আপনি যদি  ব্লগার দিয়ে একটি প্রফেশনালভাবে ব্লগ সাইট তৈরী করতে চান তাহলে ডোমেইন এবং প্রিমিয়াম থিম সহ মোট ১৫০০ টাকার ভিতরে একটি ব্লগ সাইট তৈরী করতে পারবেন। 
ব্লগার এর চেয়ে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করা সবচেয়ে বেস্ট। কারন, ওয়ার্ডপ্রেসে আপনি যে সুবিধাগুলো পাবেন ব্লগারে সেগুলো পাবেন না।

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার সিরিজটিতে  আপনি মনোযোগ সহ পড়লে সম্পূর্ন ফ্রিতে ব্লগার এর মাধ্যমে একটি সাইট তৈরী করতে পারবেন। তা ও কোন টাকা খরচ করতে হবে না।


ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে আমি ব্লগার (blogger) প্লাটফর্মটি বেছে নিলাম



ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে কেন আমি ব্লগার (blogger) প্লাটফর্মটি বেছে নিলাম।

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি



ব্লগার (blogger) প্লাটফর্মের মাধ্যমে বর্তমানে অনেকেই, ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে টাকা আয় করছে। আমার এই ব্লগ সাইটিও ব্লগারের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। এবং এই সাইটি থেকে আমি গুগোল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করছি।


আমার এই সাইটে কিভাবে এডসেন্স এপ্রুভাল পেলাম জানতে এখানে ক্লিক করুন


আমার এই সিরিজের মূল উদ্দেশ্য হল, ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে এবং ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে এডসেন্স এপ্রুভ করিয়ে অনলাইন থেকে টাকা আয় করিয়ে দেখানো।


ব্লগারে ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য বেষ্ট। ব্লগারে ব্লগ সাইট তৈরী করলে অপনি অনেকগুলো সুবিধা পাবেন যেমনঃ


  • ব্লগ সাইট তৈরি করার জন্য আলাদা করে ডোমেইন এবং হোস্টিং না কিনলে ফ্রিতে ব্লগ সাইট তৈরী করতে পারবেন। কারন,  ব্লগারে থেকে ফ্রি সাব- ডোমেইন এবং ফ্রি হোস্টিং পেয়ে যাবেন। তাছারা আপনি ইচ্ছা করলে পরবর্তীতে ডোমেইন কিনে আপনার ব্লগ সাইটের জন্য ডোমেইন এড করে নিতে পারবেন। ব্লগারে ডোমেইন এড করলে আপনার ব্লগ সাইটটি প্রফেশনাল দেখাবে। যদি আপনি ব্লগারে নতুন হন, তাহলে টাকা খরচ করে ডোমেইন এড না করাই বেটার।
  • থিম ফ্রি, থিমটা হল আপনি সাইটির স্ট্রাকচার কেমন হবে সেটা দেখায়। ব্লগারে অনেক অনেক থিম আছে যেগুলো আপনি টাকা দিয়ে কিনতে পারেন বা থিম ফ্রিতে ব্যাবহার করতে পারেন তবে এই সিরিজটিতে আমি আপনাদের একটি পেইড থিম ফ্রিতে দিয়ে দিব। থিমটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
  • ব্লগারে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার আরও একটি কারন হল, ব্লগারে ব্লগ সাইট তৈরি করার সময় কোন কোডিং জানতে হবে না, যে কেউ আমার সিরিজটি পড়ে নিমিশেই মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন।
  • ব্লগারে আপনার সাইটের পোষ্টগুলো খুব সহজে seo এবং সহজে সাজিয়ে নিতে পারবেন।
  • আপনি হয়তবা জানেন না যে, ব্লগার গুগোল এর প্রডাক্ট। ব্লগার গুগোল এর প্রডাক্ট হওয়ার কারনে কিছু নিয়ম মানলে, গুগোল এডসেন্স এপ্রুভ পাওয়া সহজ। যার কারনে আপনি পরবর্তীতে আপনার সাইট থেকে এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।
  • ব্লগারে আপনি ব্লগ সাইট তৈরি করার জন্য আপনি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ অথবা মোবাইল দিয়ে  ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল, আমার এই সাইটি আমি মোবাইলের দিয়ে তৈরি করেছি। এবং সমপূর্ন প্রসেসটা আমি এই সিরিজে দেখাব। How to create free blog site in your mobile চলুন এখন কিভাবে ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন সেটা দেখাব।


মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি ১ম পর্ব



ব্লগারে ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি( build a website)

create your own websiteকরার জন্য প্রথমে একটি জিমেইল একাউন্ট লাগবে। যদি জিমেইল একাউন্ট না থাকে তাহলে একটি জিমেইল একাউন্ট খুলে নিবেন। এটা আপনার প্রথম কাজ হবে।


তারপর, আপনার মোবাইল থেকে ক্রোম (Chrome browser) ব্রউজারটি ওপেন করে নিবেন এখন আপনাকে আপনার ফোনের Chrome browser) ব্রউজারটি  ডেস্কটপ মোড করে নিবেন। 


ডেস্কটপ মোড করার উপায়,

আপনার মোবাইল থেকে ক্রোম (Chrome browser) ব্রউজারটি ওপেন করলে একটি ইন্টারফেস দেখতে পারবেন। এখান থেকে থ্রি ডটে ক্লিক করুন। যেমন, নিচে চিএটি দেখুনঃ




থ্রি ডটে ক্লিক করলে বেশ কিছু অপশান পাবেন এখান থেকে সিম্পলি 



Desktop site লিখাটিতে ক্লিক করলে আপনার ব্রাউজারটি ডেস্কটপ মোড হয়ে যাবে।


ব্যাস আমাদের ফোনের ব্রাউজারটি  ডেক্সটপ মোড হয়ে গেল। 

এখন আমাদের blogger সাইটি log in বা প্রবেশ করতে হবে,

তাই ক্রোম (Chrome browser) ব্রউজারটির উপরে সার্চ বক্সে blogger.com লিখে সার্চ করবেন

তাহলে নিচের মত blogger ইন্টারফেস দেখতে পারবেন।





তারপর  create your blog অপশনে ক্লিক করলে আপনার gmail আইডি দিয়, sign in করতে বলবে।




খেয়াল করুন উপরে ছরিটিতে email or phone  এই ঘরটিতে আপনার জিমেইল আইডিটি বসিয়ে নিচে next ক্লিক করলে নিচের মত চিএটি আসবে



তারপর, enter your password এই ঘরটিতে আপনার জিমেইল এর পাসওয়ার্ডটি বসিয়ে  next ক্লিক করলে blogger একাউন্ডটি log in হয়ে যাবে বা  blogger একাউন্ডটি ওপেন হয়ে যাবে।


আশা করি, আপনার জিমেলের আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে blogger একাউন্টিতে প্রবেশ করেছেন। 

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি প্রথম পর্বে শুধু blogger log in করা দেখানো হল। যদি কোথাও বোঝতে সমস্যা হয় কমেন্ট করে জানাবেন।

মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি ২য় পর্বটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির দ্বিতীয় (২য়) পর্ব

আজকের এই পর্বটি হল, মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির দ্বিতীয় (২য়) পর্ব।
create website google

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির দ্বিতীয় (২য়) পর্ব


পূর্বের পর্বটিতে, আমরা জানলাম, কি কি পদ্বতিতে ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এই সিরিজে কেন আমি blogger  ব্যাবহার করে ব্লগ সাইট তৈরী করব তাও বোঝানো হয়েছে। তাছারা ব্লগারে কিভাবে  log in করবেন সেটাও বোঝানো হয়েছে। 

আপনি যদি কোথাও বোঝতে সমস্যা হয় নিচে কমেন্ট করে জানাবেন, এছারা এই সিরিজের প্রথম পর্বটি মিস করলে, 

build a website
এখানে ক্লিক করে,


Read more also,

জেনে নিন ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে 

build your own website


যাই হোক,  ব্লগারে লগ ইন করতে পারলে,  আপনি যদি পূর্বে blogger  log in করে কোন ধরনের সাইট তৈরী না করে থাকে, তাহলে নিচের ছবিটির মত ইন্টারফেস দেখতে পারবেন।

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির দ্বিতীয় (২য়) পর্ব


এখানে,  Tittle এর ঘরে আপনার সাইটের যে টাইটেলটি দিতে চান ইংলিশে সেই টাইটেলটি লিখে NEXT লিখাটিতে ক্লিক করবেন। আমি আমার এই নতুন সাইটের টাইটেল এর নাম উদাহারনসরূপ Earning Tach লিখে Next ক্লিক করলাম,  তারপর নিচের মত একটি পেইজ আসবে।

মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি

এখানে address এরে ঘরে,
আপনি যে নামে ব্লগ সাইট খুলতে চান সে নামটি লিখবেন, খেয়াল করুন address এর ঘরে Trickbd লিখার কারনে address লিখাটি এবং তার নিচে sorry, this blog address is not avaliable লিখাটি লাল কালার হয়ে আছে এবং নিচে আরও একটি জিনিস খেয়াল করুন যেমন, নিচে save লিখাটি  hide হয়ে আছে।।

এর কারন হল, আপনার আগে trickbd লিখাটি দিয়ে অন্য কেউ আপনার আগে ব্লগার দিয়ে সাইট খুলে রেখেছে। তাই এটি এবেলএবেল নাই। তাই trickbd লিখাটি নিচ্চে না। 

আপনাকে এমন একটি ওয়ার্ড নিতে হবে যেটি দিয়ে এখন পর্যন্ত ব্লগারে সাইট খোলা হয় নাই। আবশ্যই এমন ওয়ার্ড নিতে চেষ্টা করবেন যেন পূর্বে থেকে কেউ ঐ নাম দিয়ে সাইট খুলে না থাকে এবং ওয়ার্ডটি যেন খুবই ছোট হয় এবং ইউনিক হয়, সেই সাথে আপনি যে রিলিটেড সাইট তৈরি করতে চান সেই বিষয় এর উপর ওয়ার্ড যেন হয়। এগুলো মাথায় রেখে ওয়ার্ডটি নির্বাচন করবেন। কারন এখানে যে ওয়ার্ডটি ব্যাবহার করবেন সেটি কখনো ব্লগারে পরিবর্তন করতে পারবেন না,  এবং এই ওয়ার্ডটি আপনার সাইটের নাম বা এড্রেস বা ডোমেইন নেইম হবে।

আমি অনলাইনে আয়,  এবং ভিবিন্ন টেক এবং টেকনোলজির বিষয় পোষ্ট লিখার জন্য সাইটি খুলব তাই নিচে earningtach ওয়ার্ডটি address বারে লিখব দেখি কি হয়,  নিচে ছবিটি খেয়াল করুন  






address  লিখাটি সবুজ কালার এবং save লিখাটি হলুদ হয়ে গেছে তার মানে earningtach এই এড্রেসটি দিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ ব্লগারে সাইট খুলে নাই। মানে এবেলএবল রয়েছে। এবেলএবল থাকলে save লিখাটি হলুূদ হয়ে থাকবে যদি এবেলএবল না থাকে save লিখাটি hide  হয়ে থাকবে।
আর অবশ্যই address বারে ওয়ার্ড লিখার সময় ওয়ার্ডের মাঝে স্পেস দেওয়া যাবে না।যেমন earning tach লিখা যাবে না। লিখতে হবে স্পেস ছারা যেমন একসাথে earningtake এভাবে লিখতে হবে

যেহেতু address টি এবেলএবল আছে সেহেতু নিচে save অপশনে ক্লিক করলে সাথে সাথে আপনার নিচের মত একটি সাইট তৈরি হয়ে যাবে। 



এখন যে ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি হয়েছে বা তৈরি করেছেন সেই সাইডটি একদম সাদা মাতা একটি সাইট। 

এই সাইটি এখন কারো কাছে কিন্তু গ্রহনযোগ্য হবে না, কারন সাইটের লোকিং ভাল না, পেইজ নাই, কনটেন্ট নাই  সমস্যা নাই আমাদের সাথে থাকলে এগুলো সবকিছু সহজে সাইটে সাজিয়ে, গুছিয়ে নিতে পারবেন। আপনি সবার কাছে গ্রহনযোগ্য এমন একটি সাইট তৈরি করতে চাইলে, প্রথমে আপনার একটি থিমস এর প্রয়োজন হবে। প্রফেশনাল ভাবে ব্লগ সাইটি তৈরি করতে চাইলে একটি ভাল মানের থিমস ডাউনলোড করতে হবে। তাই SEO PRO থিমস টি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। তাহলে
নিচের মত ইন্টারফেস দেখতে পারবেন।




এখন সিম্পলি ডাউনলোড আইকনে ক্লিক করলে থিমসটি ডাউনলোড হয়ে যাবে। আমাদের 
ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির দ্বিতীয় (২য়) পর্বে টারগেট হবে, tittle, address, ঠিক মত ব্যাবহার করে একটি সাদামাতা ব্লগ সাইট তৈরি করা এবং সেই সাথে একটি থিমস ডাউনলোড করা,  যদি কোথাও বোঝতে সমস্যা হয় নিচে কমেন্ট করে জানাবেন।

------------৷৷৷৷৷  ----------++--++++++++++++++++++
যদি কোন কারন বসত,
SEO PRO থিমস টি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করলে যদি 
নিচের চিএটির মত আসে তাহলে থিমটি ডাউনলোড করার জন্য 




থ্রি ডটে ক্লিক করবেন তাহলে নিচের মত অপশন  আসবে,


এখান থেকে download অপশনে ক্লিক করলে seo pro থিমসটি ডাউনলোড হয়ে যাবে।

হাটি হাটি পা পা করে, আমাদের ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির ১ম এবং ২য় পর্ব শেষ হয়ে গেল, আজকের পর্বটি হল, ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির তৃতীয়  (৩য়) পর্ব। 


আগের পর্বগুলো মিছ করলে নিতে ক্লিক করে জেনে নিন।

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির ১ম  পর্ব 

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির ২য় পর্ব


ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির তৃতীয়  (৩য়) পর্ব


এখন আসি মূল টপিকছে,

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির তৃতীয়  (৩য়) পর্ব

ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির ১ম ও ২য় পর্বে জানতে পারলাম,

কিভাবে blogger log in করা যায়। blogger সাদামাতা একটি ব্লগ সাইট তৈরি করা যায়।

নতুন একটি ব্লগ সাইট তৈরি হলে, সেই ব্লগ সাইটিকে নিজের মত কাস্টমাইজ করা এবং seo করার জন্য কিছু অপশন এর সাহায্য লাগবে। 


এবং উপরে মার্ক করা থ্রি ডটে ক্লিক করলে অনেক গুলো অপশন আসবে যেমন,
নিচের, চিএটি খেয়াল করুন, যখনই একটি ব্লগারে একটি নতুন ব্লগ সাইট তৈরি করবেন তখন নিচের মত অনেকগুলো অপশন দেখতে পারবেন। যেটাকে ব্লগার ডেসবোর্ড বলে। চলুন ব্লগার ডেসবোর্ড এর সাথে পরিচিতি হয়ে নেই


এখানে, Earning Tach  লিখাটি হল অপনার ব্লগ সাইটের টাইটেল। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার সাইটের টাইটেল চেইন্জ করতে পারবেন। সেটা পরে দেখাব।

+ NEW POST: এই অপশনটির মাধ্যমে আপনার ব্লগ সাইটের পোষ্ট গুলো লিখতে পারবেন। ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির তৃতীয়  (৩য়) পর্ব  এই লিখাটিও কিন্তুু আমার সাইটের পোষ্ট।
এবং এই পোষ্টটি লিখার জন্য আমি + NEW POST অপশনটি ব্যাবহার করিছি।

 STATS: এই অপশনের মাধ্যমে 
এই অপশনের মাধ্যমে  আপনার ব্লগ সাইটের ভিজিটর সংখ্যা এবং কোন দেশের ভিজিটর আপনার সাইটে ভিজিট করছে সেটা দেখতে পারবেন।
All timeসবসময় কত জন ভিজিটর ব্লগ সাইটি ভিজিট করছে।
Todayআজ কত জন ভিজিটর ব্লগ সাইটি ভিজিট করছে
Yesterday  গতকাল  কত জন  ভিজিটর ব্লগ সাইটি ভিজিট করছে
This monthএই মাসে কতজন ভিজিটর ব্লগ সাইটি ভিজিট করছে
Last month লাষ্ট মাসে কত জন  ভিজিটর ব্লগ সাইটি ভিজিট করছে সবকিছু দেখতে পারবেন।

Comments: এই অপশনটির মাধ্যমে আপনার সাইটে কি কি কমেন্ট করছে সেগুলো দেখতে পারবেন


Earnings: এই অপশনটির মাধ্যমে আপনার সাইটিতে গুগোল এডসেন্স এর এড সাইটে লাগিয়ে ইনকাম করার অপশন।

Page:  এই অপশনটির মাধ্যমে আপনার সাইটের about us,  বা ভিবিন্ন পেইজগুলো তৈরি করা হয়।

Layout: থিমের লে৷ আউট চেইন্জ করা হয়।

Theme: এই অপশনে থিম চেইন্জ থেকে শুরু করে থিম কাস্টমাইজ পর্যন্ত করা যায়। এগুলো পরে দেখাব।

Setting আশা করি বোঝতে পেরেছেন সেটিং জিনিসটা কি? এই সেটিং অপশন দ্বারা আপনার ব্লগ এর সেটিং করে নিতে পারবেন। মানে আপনার ব্লগ সাইটের সেটিংস গুলো ভুল থাকলে ঠিক করে নিতে পারবেন।

 View blog: এই অপশনে ক্লিক করলে আপনার ব্লগ সাইটে হোম পেইজে বা সরাসরি আপনার ব্লগ সাইটে নিয়ে যাবে।

মোটামোটি আমরা ব্লগার এর ডেসবোর্ডের সাথে পরিচয় হয়ে গেলে, পরবর্তীতে এই  অপশন গুলো আমাদের প্রয়োজন হবে তখন এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

এখন আমাদের আজকের মূল কাজ হল, কিভাবে ব্লগারে একটি থিম এড করে সমপূর্ন ব্লগ সাইটি প্রফেশনাল করা।

ব্লগারে থিম এড করার জন্য এখানে ক্লিক করে আগে থিমটি ডাউনলোড করবেন তা না পারলে ১ম পর্বটি দেখে আসতে পারেন।


কিভাবে ব্লগারে থিম এড করব

প্রথমে ব্লগার ডেসবোর্ড থেকে থিম অপশনে ক্লিক করব।


Them  অপশনেে ক্লিক করবেন তাহলে নিচের মত কিছু অপশন দেখবেন




এখন customise এর নিচের এরো চিহ্নটি ক্লিক করলে নিচের মত দেখতে পারবেন


 এখন আবার restore অপশনে ক্লিক করলে
নতুন করে আপলোড নামে অপশন আসবে



এখন সিম্পলি upload অপশনে ক্লিক করে যে থিমটি ডাউনলোড করতে বলেছি সেই থিমটি ডাউনলোড করে আপলোড করে দিলে আপনার সাইটির থিম চেইন্জ হবে এবং সাইটি দেখতে অনেক জুস লাগবে 
নিচে দেখুন,

ব্যাস আজকে কিভাবে ব্লগ সাইটের থিম চেইন্জ করবেন সেটা দেখনো হল, পরবর্তী পর্বে দেখাবো কিভাবে থিমটি কাস্টমাইজ করবেন। 


তাছারা পূর্বের ২ টি পর্ব মিস করলে নিচে ক্লিক করে পড়ে আসতে পারেন

সহজে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির চতুর্থ  (৪র্থ) পর্ব


সহজে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির চতুর্থ  (৪র্থ) পর্ব




মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির আজকের পর্বটি চতুর্থ পর্ব। ইতিপূর্বে আমি ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি তিনটি পর্ব আকারে পোস্ট করেছি। যদি তিনটি পর্ব  না পড়ে আসেন তাহলে এই পর্বটি  কিছুই বুঝবেন না। তাই নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরীর পর্ব গুলো দেখে আসতে পারেন। 




আগের পর্ব গুলোতে আমি দেখিয়েছি কিভাবে একটি ব্লগারে ব্লগ সাইট তৈরি করা হয়। পরিচয় করিয়েছি, ব্লগারের ডেসবোর্ডের সাথে। এবং ব্লগারে একটি থিম আপলোড করে ব্লগ সাইটের চেহারা বা গঠন চেইন্জ করে দেখিয়েছি। আজকের পর্বে থাকবে, কিভাবে ব্লগারের থিম কাস্টমাইজ করে একটি গ্রহনযোগ্য ব্লগ সাইট তৈরি করা যায়।


কিভাবে ব্লগারে থিম কাস্টমাইজ করবেন

আমি আগের পর্বে মানে ৩য় পর্বে দেখিয়েছি কিভাবে ব্লগারে একটি থিম আপলোড করা হয়। এখন, সেই থিমটি কাস্টমাইজ করে দেখাব। এখন আপনাকে পুনরায় আপনার ব্লগারের ডেসবোর্ডে চলে যেতে হবে, আশা করি কিভাবে ব্লগারের ডেসবোর্ড যেতে হয় সেটা পারবেন। না পারলে নিচে কমেন্ট করে জানাবেন।






ব্লগার ডেসবোর্ড থেকে আমাদের layout ক্লিক করতে হবে, তাহলে আপনাকে আপনার ব্লগের layout কাস্টম করে কাস্টমাইজ করে নিতে হবে।

layout ক্লিক করলে নিচের মত layout পেইজে নিয়ে যাবে।



এখন আমরা ব্লগের লগো চেইন্জ করব। তারজন্য আমাদের মোবাইটা ডেক্সটপ মোড করে নিব।

Header logo এই অপশনে একটি কলমের মত দেখতে পারবেন সিম্পলি ওখানে ক্লিক করুন। তাহলে নিচের মত একটি পপ আপ পেইজ শো করবে



এখানে,

Blog title : এই ঘরে আপনার ব্লগ সাইটের টাইটেল চেইন্জ করতে পারেন। বা এই ঘরের টাইটেল লিখাটি মুছে নতুন করে আপনার সাইটের টাইটেল দিতে পারবেন।

Blog discription : এই ঘরে আপনার সাইটেল কিসের উপর তার একটি টাইটেল দিতে পারবেন।


Remove image: এই অপশনটির মাধ্যমে সাইটের ইমেইজটি চেইন্জ করা হয়। আপনার সাইটের ইমেইজটি যদি চেইন্জ করতে চাইলে Remove image  একটি ক্লিক করবেন প্রথম অবস্থায় যদি ইমেইজ চেইন্জ করতে নাও চান তাও করবেন কারন Remove image ক্লিক না করলে বাই ডিফল্ট৷ seo pro  এই থিমের ইমেজটি আপনার সাইটে থেকে জাবে, তাই Remove image ক্লিক করবেন,  যদি ইমেইজ চেইন্জ করতে চান তাহলে নিচের মত chooes file click  করে আপনার লগোটি আপলোড করবেন



যদি Remove image click    করে কোনো লগো সিলেক্ট না করে নিচে save অপশনে ক্লিক করুন তাহলে আপনার সাইটের নামে একটি text  লগো আপনার সাইটে ক্রেইট হয়ে যাবে তার জন্য অবশ্যই save অপশনে ক্লিক করতে হবে।এনং আপনার সাইটি দেখাবে জোস যেমন নিচে খেয়াল করুন



ব্যাস সাইটের টাইটেল, ডিসক্রিপশন, এবং লগো এভাবে চেইন্জ করে নিবেন।


এখন আমাদের ফেসবুক এর লিংকগুলো এই সাইটে এড করব,

তারজন্য ফেসবুক একাউন্টে লগ ইন করে প্রফাইলের লিংটি কপি করবেন


এখন আমরা আমাদের ব্লগারের Layout অপশন আবার চলে যেতে হবে, নিচে মার্ক করা Layout ২ টিতে সোশাল মিডিয়ার লিংকগুলো এড করব,





উপরের follow us এই লেআউট এর কলম মত আইকনটিতে ক্লিক করব।




এখন আমি ফেসবুকের লিংকটি এড করব, তারজন্য facebook এর পাশে edit অপশনে ক্লিক করবেন

তাহলে নিচের মত ইন্টারফেস দেখতে পারবেন।




এখন url এই খালি ঘরে ফেসবুকের লিংকটি পেস্ট করে, ডানপাশে save ক্লিক করবেন। একই পদ্বতিতে বাকি সোশিয়াল মিডিয়াগুলো youtube, ইন্সটাগ্রাম, লিংকগুলো এড করে নিবেন।লিংকগুলো এড কমপ্লিড হলে নিচে থেকে save ক্লিক করলে লিংকগুলো এড হয়ে যাবে। এভাবে এই থিমের লে আউটে সোশাল মিডিয়া গুলো এড করার জন্য ২ টি follow us অপশন পাবেন। উপরের follow us  অপশনে কিভাবে সোশিয়াল মিডিয়াগুলো এড করবেন সেটা দেখিয়েছি। আপনি একই উপায়ে নিচের follow us অপশনটিতে সোশাল মিডিয়ার লিংকগুলো এড করে নিবেন।


এখন আমারা সবশেষে লেআউট থেকে About secton থেকে আমার সাইটে about us চেইন্জ করে সাইটের সম্পর্কে কিছু লিখব।



এখন নিচে, about us অপশনের পাশে কলম চিহ্নটিতে ক্লিক করুন, তাহলে নিচের মত অপশন গুলো পাবেন


এখানে, 

Tittle : এ অপশনে about us লিখবেন।

caption: এখানে আপনার সাইটি কি রিলিটেড সেই রিলিটেড কেপশন দিয়ে দিবেন।


link: এ অপশনে আপনার home page এর লিংক দিবেন। যেমন; https://earningtake.blogspot.com



তারপর remove image এ ক্লিক করবেন তাহলে ডিফল্ট ইমেজটি মুছে যাবে এবং নতুন একটি ইমেজ আপলোড দিয়ে নিচে থেকে save অপশনে ক্লিক করলে about us অপশনটি চেইন্জ হয়ে যাবে।


আজকে এই পর্যন্ত

আমরা আজকে শিখলাম

lay out অপশন এর

১/ header logo change.

২/

Follow us অপশনে সোশাল মিডিয়া লিংক এড করা।


৩/about us চেইন্জ করে নিজের কেপশন, ইমেজ চেইন্জ করা।


সহজে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরির পঞ্চম  (৫ম) পর্বে আমরা lay out এর কাজটা সমপন্ন করে ফেলব।

আমরা ৫ম পর্বে শিখব

১/ কিভাবে ওয়েবসাইটে মেনু এড করা যায়।

২/ কিভাবে ওয়েবসাইটের গুরুত্ব পূর্ন পেইজ গুলো যেমন,অ্যাবাউট আস', কন্টাক আস, প্রাইভেসি পলিসি ,টার্মস এন্ড কন্ডিশন, এই পেইজগুলো অ্যাড করা শিখব।


 ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য।


Post a Comment

Let us know how you are feeling about this article by commenting.

Previous Post Next Post